মারামারি থামাতে লিওনেল মেসিসহ আর্জেন্টিনার বেশ কয়েকজন খেলোয়াড় মাঠে নেমে আসেন। পরে আর্জেন্টাইন অধিনায়ক মেসি সতীর্থদের নিয়ে মাঠ থেকে বেরিয়ে যান।
ফিফার শৃঙ্খলা নীতিমালার ১৭ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, হোম ক্লাব এবং ফেডারেশন ম্যাচের আগের মুহূর্ত, খেলা চলাকালীন সময় ও ম্যাচ শেষ হওয়ার নির্ধারিত সময় পরও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ওই সময়ের মধ্যে যেকোনো ধরনের ঘটনার দায় স্বাগতিক বোর্ডকে নিতে হবে।
অর্থাৎ, ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ম্যাচে নিরাপত্তা রক্ষার বিষয়ে পুরো দায় নিতে হবে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনকে (সিবিএফ)। সে হিসেবে সিবিএফের কোনো খুঁত থাকলে তাদের শাস্তির মুখে পড়তে হবে।
তবে এই নিয়মটি ভঙ্গ করলে কী ধরনের শাস্তি হতে পারে, সে বিষয়ে স্পষ্ট বর্ণনা দেয়নি ফিফা ডিসিপ্লিনারি নীতিমালা। এ নিয়ে ফিফার নির্দিষ্ট কমিটির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হবে। সেটি হতে পারে আর্থিক জরিমানা, দর্শকবিহীন মাঠে এক অথবা দুটি ম্যাচ খেলা, নির্দিষ্ট স্টেডিয়ামে খেলায় নিষেধাজ্ঞা, হোম ভেন্যুর বদলে নিরপেক্ষ মাঠে খেলা এমনকি পয়েন্ট কেটে নেওয়ার সিদ্ধান্তও আসতে পারে।
ফিফার ডিসিপ্লিনারি কমিটির তদন্ত শেষে শাস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানা যাবে।