খান নাজমুল হুসাইন, সাতক্ষীরা প্রতিনিধিঃ সাতক্ষীরার সদর উপজেলার বাঁশঘাটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে স্কুল কর্তৃপক্ষ গাছ কেটে সাবাড় করেছে । লাগছেনা কোনো টেন্ডার। নানা ছলে তা বিক্রিও হয়ে যাচ্ছে । এমনটিই অভিযোগ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, অভিভাবক কিংবা শুধু এলাকাবাসীর নয়। উপজেলা জুড়ে এখন তা মুখে মুখে উচ্চারিত হচ্ছে । বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছে। অথচ, এ বিষয়ে কিছুই জানেন না জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস প্রধান ।
সরেজমিনে দেখা যায়, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আঁগরদাড়ী ইউপির ৮৪ নং বাঁশঘাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আঙিনা থেকে ২টি শিশু ও ১টি মেহগনি গাছ টেন্ডার ছাড়াই কাটা হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি
যোগসাজরে সরকারি নিয়ম উপেক্ষা করে গাছ কেটে বিক্রয় করেছেন। গাছের একটি টাকাও প্রতিষ্ঠান ফান্ডে জমা হয়নি। তারা আরও বলেন এ কর্মকান্ডে এক শিক্ষা কর্মকর্তাও জড়িত রয়েছেন। এ বিষয়ে বাঁশঘাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি প্রভাষক মঈনুল ইসলাম বলেন, গাছ বিক্রি করা হয়নি। তবে প্রক্রিয়াধীন আছে। স্কুলের নতুন ভবন তৈরি হবে তাই গাছ কেটে রাখা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, টেন্ডার ছাড়াই গাছের ফড়িয়া বিক্রি করা হয়েছে খরচ বহন করার জন্য। এ বিষয়ে বাঁশঘাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসিমা সুলতানার বলেন, টেন্ডার ছাড়াই গাছ টেন্ডার ছাড়াই গাছ বিক্রয় করা হয়েছে ঘটনাটি সত্য। তবে ৩০ হাজার টাকার ফড়িয়া বিক্রয় করা হয়েছে। কিন্তু এখনো কিছু ফড়িয়া অবশিষ্ট আছে। তিনি আরও বলেন, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল গনির মৌখিক অনুমতিতে এ গাছ কেটে বিক্রি করা হয়েছে।
যোগসাজরে সরকারি নিয়ম উপেক্ষা করে গাছ কেটে বিক্রয় করেছেন। গাছের একটি টাকাও প্রতিষ্ঠান ফান্ডে জমা হয়নি। তারা আরও বলেন এ কর্মকান্ডে এক শিক্ষা কর্মকর্তাও জড়িত রয়েছেন। এ বিষয়ে বাঁশঘাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি প্রভাষক মঈনুল ইসলাম বলেন, গাছ বিক্রি করা হয়নি। তবে প্রক্রিয়াধীন আছে। স্কুলের নতুন ভবন তৈরি হবে তাই গাছ কেটে রাখা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, টেন্ডার ছাড়াই গাছের ফড়িয়া বিক্রি করা হয়েছে খরচ বহন করার জন্য। এ বিষয়ে বাঁশঘাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসিমা সুলতানার বলেন, টেন্ডার ছাড়াই গাছ টেন্ডার ছাড়াই গাছ বিক্রয় করা হয়েছে ঘটনাটি সত্য। তবে ৩০ হাজার টাকার ফড়িয়া বিক্রয় করা হয়েছে। কিন্তু এখনো কিছু ফড়িয়া অবশিষ্ট আছে। তিনি আরও বলেন, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল গনির মৌখিক অনুমতিতে এ গাছ কেটে বিক্রি করা হয়েছে।এ বিষয়ে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল গনি বলেন, বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য গাছ কাটা হয়েছে। টেন্ডার হতে দেরি হচ্ছে বিধায় স্টিমেট অনুযায়ী গাছ কেটে সংরক্ষণ করা হয়েছে টেন্ডারের জন্য। তিনি আরও বলেন ফড়িয়া বিক্রির অনুমতি তিনি নিজেই দিয়েছেন। এটা কোন বিষয় না।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রুহুল আমিন বলেন, এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। তাকে কিছুই জানানো হয়নি।







