যশোরের কেশবপুরের চাঞ্চল্যকর ছাত্রলীগ নেতা শারাফাত হোসেন সোহান (২৫) হত্যকান্ডের চার্জশিট দিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। মামলার অন্যতম আসামি কেশবপুর পৌরসভার কাউন্সিলর ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ এবাদত সিদ্দিক বিপুলসহ ৭ জন আসামির নামে অভিযোগপত্র দেয়া হয়েছে। মামলার বাদী সোহানের চাচা আবুল কালাম আজাদ সোমবার এ সংক্রান্ত অবহিতকরণ পত্র হাতে পেয়েছেন। সোহান হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক অরুপ কুমার বসুর বাদীকে দেয়া অবহিতকরণ পত্রে জানা গেছে, গত ৩১ আগস্ট অভিযোগ পত্রটি আদালতে দাখিল করা হয়েছে। কেশবপুর থানার অভিযোগপত্র নম্বর-১৪৪।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন কেশবপুর পৌরসভার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মেহেদি হাসান, সোহেল রানা, নাজমুল রাজু, আব্দুর রশিদ, আব্দুর রহিম রানা ও আমীর আলী। বর্তমানে শেখ এবাদত সিদ্দিক বিপুল পলাতক রয়েছেন। অন্য আসামিরা জেল হাজতে রয়েছেন বলে জানান মামলার বাদী। কেশবপুরে ১৯৯৬ সালের পর প্রথম এই রাজনৈতিক হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়। গত ৭ মে কেশবপুরের বালিয়াডাঙ্গা সাইক্লোন সেল্টারে ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় সরকারি মানবিক সহায়তা দেওয়াকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে ছাত্রলীগ নেতা সারাফাত হোসেন সোহান মারাত্মক আহত হলে তাকে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর অবস্থার অবনতি হলে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ মে রাতে তিনি মারা যান। সোহান কেশবপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজের ছাত্র ছিলেন। সংঘর্ষের ঘটনা উল্লেখ করে সোহানের চাচা আবুল কালাম আজাদ কেশবপুর থানায় মামলা করেন।
এ বিষয়ে মামলার বাদি সোহানের চাচা আবুল কালাম আজাদ বলেন, মামলার প্রধান আসামি শেখ এবাদত সিদ্দিক বিপুলকে গ্রেফতারসহ দ্রুত এর বিচার কার্যক্রম স¤পন্নের দাবি জানাচ্ছি।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন কেশবপুর পৌরসভার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মেহেদি হাসান, সোহেল রানা, নাজমুল রাজু, আব্দুর রশিদ, আব্দুর রহিম রানা ও আমীর আলী। বর্তমানে শেখ এবাদত সিদ্দিক বিপুল পলাতক রয়েছেন। অন্য আসামিরা জেল হাজতে রয়েছেন বলে জানান মামলার বাদী। কেশবপুরে ১৯৯৬ সালের পর প্রথম এই রাজনৈতিক হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়। গত ৭ মে কেশবপুরের বালিয়াডাঙ্গা সাইক্লোন সেল্টারে ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় সরকারি মানবিক সহায়তা দেওয়াকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে ছাত্রলীগ নেতা সারাফাত হোসেন সোহান মারাত্মক আহত হলে তাকে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর অবস্থার অবনতি হলে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ মে রাতে তিনি মারা যান। সোহান কেশবপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজের ছাত্র ছিলেন। সংঘর্ষের ঘটনা উল্লেখ করে সোহানের চাচা আবুল কালাম আজাদ কেশবপুর থানায় মামলা করেন।
এ বিষয়ে মামলার বাদি সোহানের চাচা আবুল কালাম আজাদ বলেন, মামলার প্রধান আসামি শেখ এবাদত সিদ্দিক বিপুলকে গ্রেফতারসহ দ্রুত এর বিচার কার্যক্রম স¤পন্নের দাবি জানাচ্ছি।
রাতদিন সংবাদ







