বাঘারপাড়া প্রতিনিধি: বাঘারপাড়ার বহুল আলোচিত সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অনিয়ম ও প্রতারণার বিরুদ্ধে তদন্ত সম্পন হয়েছে। তদন্তে কমিটি সিভিল সার্জন অফিসে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে । প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর আট দিন পার হলেও অজ্ঞাত কারনে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যশোর থেকে প্রকাশিত স্থানীয় কয়েকটি পত্রিকায় এ ক্লিনিকের বিরুদ্ধে একাধিকবার অনিয়মের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে কাজে গড়িমসি করে স্বাস্থ্য বিভাগ।
পরবর্তীতে আবারও কয়েক দফা সংবাদ প্রকাশ হলে ৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি তদন্তে আসেন। বর্তমান তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দিলেও প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য বিভাগের ধীরগতির কারনে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। প্রথম থেকেই প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য বিভাগ গড়িমসি করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয়রা সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের উপর স্বাস্থ্য বিভাগের বিশেষ দূর্বলতা আছে বলে মন্তব্য করছেন। গত ১২ এপ্রিল সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অনিয়ম প্রতারণার তদন্তে আসেন সিভিল সার্জনের একটি টিম। তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে যশারের ডেপুটি সিভিল সার্জন সভাপতি ডা. সাইনূর সামাদ ও বাঘারপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শরিফুল ইসলামকে সদস্য সচিব ও সিভিল সার্জন অফিসের একজন মেডিকল সহকারীকে সদস্য করা হয়। যশারের ডেপুটি সিভিল সার্জন ও তদন্তে কমিটির সভাপতি ডা. সাইনূর সামাদ জানিয়েছেন, সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে তদন্তে শেষ হয় গত ২৫ এপ্রিল। এরপর সিভিল সার্জন মহদ্বয়ের নিকট প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত স্যারের সাথে কথা বলেন। সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে তদন্তের ব্যাপারে জানতে চাইলে সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহিন বক্তব্য দিতে রাজি হয়ননি।







