শ্যামল দত্ত(যশোর) চৌগাছা থেকেঃ প্রচন্ড তাপ দাহ তৃষ্ণা মেটাতে সবার পছন্দের ফল তরমুজ। বিশেষ করে রোজাদারদের ইফতারী এই রসালো ফলের চাহিদা অনেক। গরমে সারাদিন রোজা রেখে সন্ধ্যায় ইফতারীতে শরীরে পানির চাহিদা মেটাতে পুষ্ঠির গুন সস্পন্ন এই ফল সবার পছন্দর এই ফল খেতে পাছেন না। বিক্রতাদেরে সেন্ডিকেটর কাছে জিম্মি হয়ে পরেছেন চৌগাছার তরমুজ ক্রেতারা।দোকনিদের চাহিদা মিটিয়ে কেই কেই চড়া দামে ফল কিনলেও মলিন মুখে ফিরছেন নিম্ন আয়ের অনেক মানুষ।বিক্রতারা বাইরে এলাকাথেকে প্রতিটি বড় তরমুজ ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা করে পাইকারি কিনে ।চৌগাছায় সেই ফল বিক্রয় করছেন ২৫০টাকা থেকে ৩৫০টাকা করে ।কোন বিক্রেতারা পিচ হিসাবে তরমুজ কিনলে বিক্রয় করছেন ওজন করে।তরমুজ ব্যবসায়ীরা সেন্ডিকেট করে বিক্রয় করছেন প্রতি কেজি ৫০টাকা থেকে ৬০টাকা করে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রকৌশরী এনামুল হক তরমুজ ব্যবসাযী দের রমজান মাসে বেশি দামে বিক্রয় করতে নিষেধ করেছেন ও শতর্ক করেছেন ব্যবসায়ীরা অমান্য করে বেশি দামে বিক্রয় করছেন।২৮শে এপ্রিল সকালে চৌগাছা বাজার ন্যাশনাল ব্যাংকের সামনে , সনু ডাক্তারের মোর ,ছাত্তার হাজী মুদি দোকানের পাশে , মেইন বাসস্ট্যান্ড সামনে,আওয়ামী লীগ অফিসের পাশে ঘুরে দেখাগেছে চড়া দামে তরমুজ বিক্রয় করছে।ফল ব্যবসায়ী ও তরমুজ ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের কেেছ বাইরে থেকে কেনার বর্তমান কোন ক্যাশ মেমো দেখাতে পারেননি, জাইদুল ইসলাম বলেন তরমুজ ব্যবসায়ী বইরে থেকে কেনার ক্যাশ মেমো দেখতে চাইল বলেন বাড়িতে আছে পরে দেখাবো। কৃষক দেলোয়ার বলেন বাড়িরতে পিতা-মাতা রোজা আছে চড়া দামে একটি তরমুজ কিনার জন্য টাকা নেয় ।লকডাউনে বসে থাকা চায়ের দোকান ইলিয়াস সাংবাদিকদের বলেন পিতা-মাতা ও ছেলের জন্য তরমুজ কিনতে পারছিনা দামবেশি থাকায়, লকডাউনে বসে থাকা ড্রাইভার ইকলাস তরমুজ কিনতে যান তরমুজের দোকানে ৩০ টাকা করে কেজি বলেন তাকে চড়া হয়ে গালিগালাজ করেন। সাধারণ মানুষ তরমুজ কিনতে পাছেনা তরমুজ ব্যবসায়ীদের সেন্ডিকেট থাকায়।







