বেনাপোল প্রতিনিধি : বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের সাথে আমদানি রফতানি বানিজ্য ২দিন ধরে বন্ধ রয়েছে। ফলে নষ্ট হচ্ছে কাচামালসহ পঁচনশীল পন্য। শুয়ে বসে সময় কাটাচ্ছে শ্রমিকরা। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়িরা।ভারতের পেট্টাপোল জীবন জীবিকা বাঁচাও আন্দোলন কমিটির ডাকা অবরোধে কোন সুরাহা না- হওয়ায় বানিজ্যে সৃষ্টি হয়েছে অচলাবস্থা।
পেট্টাপোল সিএন্ডএফ ওয়েল ফেয়ার ষ্টাফ এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শুভংকর চক্রবর্তী ও বন্দর সংশ্লিষ্টরা জানান,কোভিড ১৯সময়ে থেকে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে বিভিন্ন শর্তে ভারতের পেট্টাপোল বন্দরে কর্মরত বনগা ্এলাকার শ্রমিকদের পন্য লোড আনলোড সহ ল্যাগেজ হ্যান্ডলিংয়ে বিভিন্ন নির্দেশনা দেয় পেট্টাপোল কাষ্টম ও বন্দর কর্তৃপক্ষ। এটা বাস্তবায়ন হলে অনেক শ্রমিক বাদ পড়ার আশংকায় পেট্টাপোল জীবন জীবিকা বাঁচাও আন্দোলন কমিটি,পূর্বের মতো কাজের পরিবেশ ফিরিয়ে দিতে এবং কুলি ও পরিবহন শ্রমিকদের পায়ে হেটে কাজের সুযোগ দেওয়া,বিএসএফ ও অন্যান্য এজেন্সির হয়রানি বন্ধ,২৪ঘন্টার মধ্যে পন্য খালাস,আধুনকতার অযুহাতে শ্রমিক ছাটায় বন্ধর ১মাস আগে ৫দফা দাবীর আল্টিমেটাম দেয় তারা। কর্তৃপক্ষ কোন সাড়া না দেওযায় রবিবার সকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি অবরোধ করায় রবিবার সকাল থেকে বেনাপোল-পেট্টাপোল স্থলবন্দর দিয়ে সব ধরনের পন্য আমদানী রপ্তানী।শ্রমিক অবরোধে দু’দেশের বন্দর এলাকায় আটকা পড়েছে কয়েকশত পন্য বোঝাই ট্রাক। নষ্ট হচ্ছেছ পচনশীলপন্য। ডেমারেজ গুনতে হচ্ছে ব্যাবসায়িদের এর সুরাহা চান তারা গত দু দিন ধরে আমদানি রফতানি বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন তারা। একদিকে করোনা অন্যদিকে কাজ বন্ধে শ্রমিকেরা কাটাচ্ছেন অলস সময়। অবরোধ প্রত্যাহার চান বেনাপোলের শ্রমিকেরা।
বেনাপোল বন্দর উপ পরিচালক ট্রাফিক-আব্দুল জলিল জানান,ভারতীয় অংশে কুলি শ্রমিকদের ডাকা অবরোধে বেনাপোল ও পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে আমদানী রপ্তানী বানিজ্য দুদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি সুরাহে ওপারের সংশ্লিষ্টদের সাথে কয়েক দফায় যোগাযোগ করা হয়েছে। তবে বেনাপোল বন্দর ও কাষ্টমসের কার্য্যক্রম সচল রয়েছে । পাসপোর্ট যাত্রী গমনাগমন রয়েছে স্বাভাবিক। বিষয়টি সুরাহের আশা







