খুলনা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা গামী নকশী কাঁথা মেইল ট্রেনের ধাক্কায় নিহত যুবকের পরিচয় এখনো শনাক্ত করা যায়নি। পরিচয় সনাক্ত না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে তার দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যায় মৃতদেহ আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে রাতে সংস্থাটির উদ্যোগে যশোরে অজ্ঞাত ওই যুবকের দাফন সম্পন্ন হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যশোর রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মিজানুর রহমান।
মিজানুর রহমান আরো জানান, নকশী কাঁথা ট্রেনটি যশোর অতিক্রম করার সময় অজ্ঞাতপরিচয় ওই যুবক ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
তিনি আরও বলেন, পিবিআইয়ের মাধ্যমে ফিঙ্গারপ্রিন্ট মিলিয়ে এবং পরে সিআইডির সহযোগিতায় পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করা হলেও কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় খুলনা রেলওয়ে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ঘটনাটি ঘটেছে রোববার দিবাগত রাত ১টা ৩৫ মিনিটে যশোর শহরের ধর্মতলা রেলক্রসিং এলাকায়। যুবকের নাম–ঠিকানা এখনো জানা যায়নি। পিবিআই ও সিআইডির তদন্তেও তার পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।







