যশোর জেনারেল হাসপাতালের ভেতরে ফিজিওথেরাপি সেন্টারের কর্মী চামেলী নামে এক নারীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। তিনি শাহজালাল থেরাপি সেন্টারের স্টাফ এবং সদর উপজেলার আবাদ কচুয়া গ্রামের নওশের আলীর মেয়ে। এই ঘটনায় তিনজনের নামে কোতোয়ালি থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন থেরাপি সেন্টারের মালিক দিলারা পারভিন।
অভিযুক্তরা হলেন, সদর উপজেলার ডুমদিয়া গ্রামের আহসানুর রহমানের ছেলে গোলাম রসুল, বাহাদুরপুর গ্রামের জহুরুল ইসলামের মেয়ে মিথিলা এবং দায়তলা গ্রামের সিদ্দিকুর রহমানের মেয়ে চম্পা।
অভিযোগে বলা হয়, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে চামেলী হাসপাতালের ভেতরে প্রবেশ করলে অভিযুক্ত গোলাম রসুল তার গতিরোধ করেন এবং হঠাৎ করে তার ওপর হামলা চালান। একপর্যায়ে তাকে মারধর করে সিঁড়ি থেকে ফেলে দেন। তখন অন্য অভিযুক্তরাও চামেলীকে মারধর করেন। এতে চামেলী জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন এবং মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে তাকে হাসপাতালে ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ঘটনার খবর পেয়ে মালিক দিলারা পারভিন হাসপাতালে গেলে অভিযুক্ত গোলাম রসুল তাকেও হুমকি দেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। চামেলী বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
রাতদিন সংবাদ







