আমদানিকারকরা জানিয়েছেন, গত কয়েক মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বাড়া, ডলারের দাম বৃদ্ধি এবং ডলার সংকটের কারণে অনেকে পণ্য আমদানি করতে পারেননি। তবে, গত ডিসেম্বর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় পণ্য আমদানি বাড়ছে।
দেশীয়ভাবে উৎপাদিত পেঁয়াজের ভরা মৌসুম হওয়ায় রমজানে পেঁয়াজের কোনো সংকট হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
সরকার রমজান মাসে পণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে শুল্কছাড়, আমদানি সহজীকরণ এবং বাজার মনিটরিং।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, সরকারের উদ্যোগ সফল হলে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে কোনো অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি না ঘটলে রমজানে পণ্যের দাম স্থিতিশীল থাকবে। তবে, মসুর ও ছোলার মতো কিছু পণ্যের দাম কিছুটা বাড়তে পারে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, রমজান মাসে পণ্যের কোনো সংকট হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে, আন্তর্জাতিক বাজারের পরিস্থিতি এবং সরকারের নীতিমালা কতটা কার্যকর হয়, সেটার উপর অনেক কিছু নির্ভর করবে।