মোঃ জাকির হোসেন, কেশবপুরঃ সরকার পতনের প্রেক্ষাপটে আইন শঙ্খলার যে অবনতি হয়েছে তা সাভাবিক অবস্থায় ফেরাতে রবিবার সকালে কেশবপুর থানার চত্তরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সমম্বয়ক, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান, শিক্ষক প্রতিনিধি, ধর্মীয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশাজীবি সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উপস্থিথিতে পুলিশ–জনতা সম্প্রীতির লক্ষে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জহিরুল আলম এর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কেশবপুর ও মনিরামপুর উপজেলার দায়িত্বে থাকা মেজর সাদ মান হোসেন।
সভায় বক্তব্য রাখেন কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তুহিন হোসেন, কেশবপুর ও মনিরামপুর থানার সহকারী পুলিশ সুপার খ সার্কেল আবু দাউদ, কেশবপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস এম রুহুল আমিন, কেশবপুর জামায়াতে ইসলামীর আমীর প্রভাষক মোক্তার আলী, পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুস সামাদ বিশ্বাস, ইউপি সদস্যদের মধ্যে সদর ইউপির চেয়ারম্যান প্রভাষক আলাউদ্দীন আলা, জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট ওজিয়ার রহমান, কেশবপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি আশরাফ-উজ-জামান খান, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি পংকজ দাস, ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ, প্রভাষক তাজাম্মুল হোসেন দিপু, ব্যবসায়ী নাসির উদ্দীন গাজী, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্নয়কারী স¤্রাট হোসেন, ওয়াহিদুল ইসলাম অন্তু ,কেশবপুর থানা কর্তৃপক্ষের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ওসি তদন্ত দেবাশীষ রায়, এস আই আবুল হোসেন প্রমূখ। মেজর সাদমান জানান কারা ভাংচুর করেছে, কারা লুটপাট করেছে,কারা আগুন লাগিয়েছে সেটা আমার কাছে এমনকি থানার ওসি সাহেবে নিকট তার তথ্য রয়েছে।
বক্তারা আরো বলেন দুর্বৃত্তরা হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও মালামালে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ক্ষতিগ্রস্থকারীদের ওলুটপাট করা মালামালের মধ্যে যার বাড়িতে যা রয়েছে সেগুলো ফেরতের আহবান জানান। মালামাল ফেরতকারীদের ক্ষমা করা হবে বলেও প্রশাসনের পক্ষথেকে বলা হয়। একই সাথে পুলিশের কৃত অপরাধের বিষয়ে তারা বলেন আমরা যেটা করেছি সেটা উপরি মহলের নির্দেশে করেছি। যে অন্যায় করেছি তার জন্যে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।
আর কে-০৫







