Friday, May 10, 2024

আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছে ঝিকরগাছার মেঘনা খাতুন

- Advertisement -

আফজাল হোসেন চাঁদ : যুব ও যুব নারীদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সমাজসেবাকে অগ্রাধিকার দিয়ে নারী উন্নয়নে নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছে মেঘনা খাতুন। তিনি নারী উদ্যোক্তা ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা পেন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক। ১৯৮৭ সালে উপজেলার এক সম্ভান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বি.এসসি (অনার্স), এম.এসসি (ভূগোল ও পরিবেশ) ডিগ্রী অর্জন করে কোন চাকরীতে যোগদান না করে নিজেকে সমাজসেবায় আত্মনিয়োগ করেছেন। ২০০৫ সাল হতে তিনি কম্পিউটার ও যুব উন্নয়ন এবং মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর সহ বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে যুব ও যুব নারী উন্নয়নে কাজ করে চলেছেন। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশই তরুণ। এ দেশের কর্মসংস্থানেও তারুণ্যের ভূমিকা রয়েছে অসামান্য। আমাদের দেশের অনেকগুলো বড় সমস্যার মধ্যে বেকারত্ব সমস্যাটাই হল অন্যতম। আমাদের এলাকা গুলোতেও এর ব্যতিক্রম নয়। আর এই বেকারত্বের মূল কারণ হল কারিগরী শিক্ষার অভাব। ক্ষেত্রবিশেষে কম্পিউটার শিক্ষার অভাব। আমাদের এলাকার শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা কম নয়, যারা কম্পিউটার শিক্ষায় অজ্ঞ। ফলে যে কোন চাকুরীর ইন্টারভিউতে ঝড়ে পড়ছে বা অনেক সময় চাকুরীর আবেদনই করতে পারছে না কম্পিউটার শিক্ষার অভাবে। তাছাড়া আধুনিক বিশ্বের সাথে আমাদের মানিয়ে চলতে হলে কম্পিউটার শিক্ষা অত্যাবশ্যক। আমরা যে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি তা এই কম্পিউটার শিক্ষা ছাড়া কখনোই সম্ভব নয়। অত্রাঞ্চলের বেকার, অদক্ষ যুব ও যুব মহিলাদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে বিশেষত্ব বেকার, অসহায়, অদক্ষ ও স্বামী পরিত্যাক্তা মহিলাদের এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার পেন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মেঘনা খাতুন। তিনি নিজ উদ্যোগে রূপান্তর কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার নামে একটি আধুনিক কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে এবং এর ব্যাপকতা বৃদ্ধি ও বিপুল পরিমাণ ছাত্র-ছাত্রীদের অধিকতর আধুনিক কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেওয়ার উদ্দেশ্যে কপোতাক্ষ কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নামে আরও একটি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অনুমোদনক্রমে ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠান থেকে ০৬ মাস মেয়াদী অফিস এ্যাপ্লিকেশন, ডাটাবেস প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক্স ডিজাউন, ডিজিটাল ভূমি জরিপ, ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কোর্সে মোট ২ হাজার ৩ শত ৯৩জনসহ সর্বমোট ৩ হাজার ৮শত ৫০ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠান থেকে যশোর তথা ঝিকরগাছা ও পাশ্ববর্তী এলাকার অসংখ্য যুবক-যুব মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নিয়ে আজ তারা স্বাবলম্বী হয়ে চাকরিতে কর্মরত। আবার কেউ কেউ ফ্রি-ল্যান্সিং প্রশিক্ষণ নিয়ে তাদের অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতার সাথে জীবন-যাপন করছে। মনোরম পরিবেশে অবস্থিত এ প্রতিষ্ঠানটি অত্রাঞ্চলের সর্ববৃহৎ সৃজনশীল, সর্বাধুনিক ও ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্থানীয় জনসাধারণ ও প্রশাসনের সুনাম অর্জন করেছে এবং এ অঞ্চলে প্রতিষ্ঠানটি সফলতার শীর্ষে অবস্থান করছে। যশোর জেলার ঝিকরগাছা, চৌগাছা, মণিরামপুর ও শার্শা অঞ্চলের সাধারণ মানুষ অপেক্ষাকৃত দরিদ্র। বিশেষ করে মহিলাদের কোন আয়বর্ধক বা আয়ের সাথে জড়িত নেই। মেঘনা খাতুন ২০০৫ সাল থেকে অনগ্রসর, অবহেলিত, বেকার মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থান ও আয়বর্ধক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে দর্জ্জিবিজ্ঞান, এমব্রয়ডারি, ব্লকবাটিক ও হস্তশিল্প বিষয়ক দক্ষতা উন্নয়নমূলক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং প্রশিক্ষিত মহিলাদের তৈরী হস্তশিল্প পণ্য বিক্রয়ের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। আর তিনি সে লক্ষ্যে যশোরের ঝিকরগাছা বাজার সংলগ্নে প্রতিষ্ঠা করেন রূপান্তর হস্তশিল্প এন্ড ফ্যাশন পার্ক শো-রুম। এখন পর্যন্ত এ কার্যক্রমে মোট ১ হাজার ৫শত ৭০জনকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হয়েছে এবং পেন ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রদানকৃত হস্তশিল্প প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রায় ৮৫০ জন মহিলাকর্মী নিজেরাই হাতের কাজের থ্রি-পিচ, নকশীকাঁথা, শাড়ী, বেডশীট, পাঞ্জাবীসহ নানান রকম হস্তশিল্প পণ্য তৈরী করছে এবং এসকল পণ্য পেন ফাউন্ডেশন দেশের বিভিন্ন জেলা ও বিদেশে বিক্রয়ের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানের মহিলাকর্মীগণ আজ স্বাবলম্বী। ঝিকরগাছাঞ্চলের সমাজে পিছিয়ে পড়া, সুবিধাবঞ্চিত, হতদরিদ্র, অসহায় শিশু যাদের অনেকেরই মা-বাবা ফেলে রেখে অন্যত্র চলে গেছে, কারোর মা নেই, কারোর বাবা নেই, অভিভাবকদের মধ্যে অনেকেই অন্যের বাড়িতে ঝি এর কাজ করে, কারোর বাবা ভ্যান চালক, বাস-ট্রাকের হেলপার, মিস্ত্রী, তাদের ঘরে ঠিকমত খাবার থাকে না, তারা এক রকম অসহায়ত্বের মধ্যে জীবন-যাপন করে, এরকম পরিবারের শিশুরা পড়াশোনার স্বপ্ন দেখেনি কখন, পড়াশুনা না করে ঘোরাফেরা করে, একটু চলার মত বড় হলেই শিশুশ্রমের শিকার হয়। সেই সকল শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো পৌছে দিতে ২০১৭ সাল থেকে মেঘনা খাতুন নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা করেন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘স্বপ্নলোকের পাঠশালা’। যশোরের ঝিকরগাছায় অবস্থিত সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্বপ্নলোকের পাঠশালা’র চলমান ০২টি ক্যাম্পাসে চলতি ২০২১ সালে ১৭০জন শিক্ষার্থী সম্পূন্নভাবে ফ্রি-তে লেখাপড়া করছে এবং ২০১৭-২০২০সাল পর্যন্ত মোট ৪৮০জন শিক্ষার্থী এ বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা নিয়ে বর্তমানে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করছে। মেঘনা খাতুন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের লেখাপড়ার খরচ মেটানোর জন্য ঝিকরগাছায় বেকার, অসহায় ও অদক্ষ মহিলা এবং স্বপ্নলোকের পাঠশালার হতদরিদ্র অভিভাবকদের হস্তশিল্প প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, তাদের তৈরী হস্তশিল্পের পণ্য বিক্রয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। হস্তশিল্পের পণ্য বিক্রয়লব্ধ অর্থের লভ্যাংশ দিয়ে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষায় ব্যয় করে থাকেন। অসংখ্য বেকার, অসহায় ও অদক্ষ মহিলা এবং স্বপ্নলোকের পাঠশালার হতদরিদ্র অভিভাবক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ক্রমাগতই স্বাবলম্বী হয়ে উঠছে। মেঘনা খাতুন একদিকে মানবসেবা ও সমাজসেবামূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছেন। অন্যদিকে বেকার, অসহায়, হতদরিদ্র ও অদক্ষ মহিলাদের হস্তশিল্প প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হচ্ছে এবং তাদের তৈরী পণ্য দেশে-বিদেশে বিক্রয়ের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছেন। কোভিড-১৯ মহামারি প্রতিরোধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহবানে অদম্য মানসিকতা নিয়ে পেন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মেঘনা খাতুন দেশের কল্যাণে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ২০২০ সালের মার্চ অধ্যবধি পর্যন্ত করোনা ভাইরাস সংক্রমণ মোকাবেলা এবং এর বিস্তার প্রতিরোধে বিভিন্ন কার্যকরী উদ্যেগ গ্রহণ করেছে। পেন ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত স্বপ্নলোকের পাঠশালা’র শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সাধারণ মানুষদের মাঝে বিনামূল্যে মাস্ক, হ্যান্ডস্যানিটাইজার, সাবান, পোস্টার এবং লিফলেট বিতরণ, শিক্ষার্থীদের মাঝে শিশু খাদ্য হিসেবে সুজি, গুড়া দুধ, চিনি, বিস্কুট এবং অভিভাবকদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণসহ মানবিক সহায়তায় (চাল, ডাল, তেল, আলু, চিনি, পিঁয়াজ, সবজি, লবণ) পণ্যসহ প্যাকেট এছাড়াও ঈদ উপলক্ষে স্বপ্নলোকের পাঠশালা’র শিক্ষার্থীদের ঈদ পোশাক এবং অভিভাবকদের মাঝে ঈদ সামগ্রী (সেমাই, চিনি, কিসমিস, ডালডা, প্যাকেট দুধ, চাল, ডাল, তেল ও আলু) পণ্যসহ প্যাকেট বিতরণ করা হয়। উপজেলার ইউনিয়ন সমূহে ওয়ার্ড ভিত্তিক মোট ১০৮টি স্বেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন। বিদেশ থেকে দেশে আগতদের ১৪দিন পর্যন্ত নিজ বাড়িতে অবস্থান নিশ্চিত করানো বিষয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ ও প্রশাসনকে সহযোগিতা প্রদান, একান্ত প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে যাবেন না এবং বিশেষ প্রয়োজনে বাইরে বের হলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন এবং হাঁচি-কাশি শিষ্টাচার মেনে চলুন এ সংক্রান্ত মাইকিং, করোনা ভাইরাসে পজিটিভ ব্যক্তিদেও ঔষধ, ফলমূল, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মৃতব্যক্তির নিরাপদ ভাবে দাফন/সৎকারসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে কমিটি গঠনপূর্বক উপজেলার বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ বাজারে নিয়মিত ভাবে বিলিসিং পাউডার মিশ্রিত পানি ছিটানো, উপজেলার সকল জনগোষ্ঠিকে সচেতন করার পদক্ষেপ গ্রহণ, স্থানীয় কাঁচাবাজার ও পশুহাটে মাস্ক বিতরণ এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা। সাধারণ মানুষকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন গ্রহণে উদ্বুদ্ধকরণ ও ভ্যাকসিন গ্রহণের ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করানো ও খাদ্য সহায়তার ৩৩৩ নম্বরে নাম নিবন্ধন করার জন্য উদ্বুদ্ধকরণ হ্যান্ডবিল বিতরণ, ফেষ্টুন প্রদর্শন ও মাইকে প্রচার করা হয়েছে। যুব উন্নয়ন অধিদফতরের তালিকাভূক্ত স্বেচ্ছাসেবী ও সমাজসেবা অধিদফতরের নিবন্ধিত সংস্থা পথফাইন্ডার টু ইমপাওয়ারমেন্ট অব নেশান পেন ফাউন্ডেশন ১৯৯২ সাল থেকে নারী ও শিশুদের পাচার প্রতিরোধ কার্যক্রম, মানবসম্পদ উন্নয়ন কার্যক্রম, স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা (স্যানিটেশন), প্রতিবন্ধীদের পুনর্বাসর কার্যকম, দল গঠন ও সঞ্চয় মনোভাব সৃষ্টির কার্যক্রম, এইডস প্রতিরোধ প্রকল্প, বন্যার্থদের সাহায্য প্রদান, মৎস্যচাষ ও হাঁস মুরগী পালন প্রকল্প, বনায়ন ও নার্সারী কর্মসূচী, ধুমপান ও মাদক বিরোধী কার্যক্রম, বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য স্বেচ্ছাসেবক টিম গঠন সহ বিভিন্ন স্বেচ্চাসেবী কার্যক্রম পরিচালনা করছে। তিনি সামাজিক কর্মকান্ডে অবদানের জন্য উপজেলা পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান ক্যাটাগরীতে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং ঝিকরগাছা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পর্যায়ে “শ্রেষ্ঠ জয়িতা ২০১৭” নির্বাচিত হন এবং সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) এর তরুণদের সংগঠন ইয়াং বাংলা কর্তৃক “জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড-২০২০” এ টপ ৫০ নির্বাচিত হয়েছেন।
পেন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মেঘনা খাতুন বলেন, আমি বিশ্বাস করি বাড়ির মহিলারা যদি কোন আয়বর্ধক কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয় তাহলে তাদের সংসারে স্বচ্ছলতা আসবে এবং সেই পরিবারে তার মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে। ছেলে- মেয়েদের লেখাপড়ায় গতি আসবে। যে সকল যুব মহিলারা বেকার তাদেরকেও স্বাবলম্বী হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে। তাহলে আমাদের দেশটা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা হতে বেশি দিন লাগবেনা। এছাড়াও মানুষ মানুষের জন্য এই কথাকে বাস্তবায়ন করতে আমাদের সবাইকে অসহায় মানুষের পাশে থাকতে হবে।
উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিসার মোঃ আরব আলী বলেন, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন পেন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মেঘনা খাতুন আমাদের একজন উদ্যোক্তা। আমাদের পাশাপাশি উপজেলার যুব ও যুব নারীদের বিভিন্ন প্রকার প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অত্রাঞ্চলে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। ইতোমধ্যে নানান রকম সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে অব্যাহত রেখেছে। সংগঠনটি জাতীয় যুব পুরস্কার অর্জনের যোগ্য বলে আমি মনেকরি।

 

- Advertisement -

আরো পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

সর্বশেষ

সর্বাধিক পঠিত