Friday, April 26, 2024

রমজানে যেসব আমল বেশি করবেন

- Advertisement -

পবিত্র রমজান ঈমান, আমল ও তাকওয়া অর্জনের মাস। রমজানে তাকওয়া অর্জন সবার অন্যতম লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। রমজানের আমলগুলো সওয়াব অনেক বেশি। একটি আমলের জন্য ৭০ বা তার চেয়েও বেশি নেকি পাওয়া যায়। হাদিসে এই ব্যাপারে আলোচনা রয়েছে।

অতএব, প্রত্যেক রোজাদারের উচিত বিভিন্ন আমলের মধ্য দিয়ে রমজান কাটানো। সহজে পালনী কিছু আমল সহজে পালনী কিছু আমল বা রমজান মাসে সহজে পালনী কিছু আমল হলো-

দুই. সময়মেতা নামাজ আদায় করা।

তিন. সহিহশুদ্ধভাবে কোরআন শেখা, তেলাওয়াত করা, মুখস্থ করার চেষ্টা করা, অপরকে কোরআন পড়া শেখানো এবং কোরআন বোঝা ও আমল করা।

চার. সময়ের মধ্যে একটু বিলম্বে সাহরি খাওয়া।

ছয়. বেশি বেশি আল্লাহর নেয়ামতের শোকরিয়া আদায় করা।

সাত. কল্যাণকর কাজের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া।

আট. শেষ রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া।

নয়. বেশি বেশি দান-খয়রাত করা।

দশ. উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা। এর অংশ হিসেবে নবী-রাসূলদের জীবনী পাঠ করা।

এগার. রমজানের শেষ দশ দিন ইতিকাফ করা।

বারো. দাওয়াতে দ্বীনের কাজ করা।

তের. সামর্থ্য থাকলে ওমরা পালন করা।

চৌদ্দ. লাইলাতুল কদর তালাশ করা।

পনের. বেশি বেশি দোয়া ও কান্নাকাটি করা।

ষোল. সময়মতো ইফতার করা ও অন্যকে ইফতার করানো।

সতের. বেশি করে তওবা ও ইস্তিগফার করা।

আঠার. যথাযথভাবে হিসাব করে জাকাত দেওয়া।

ঊনিশ. ঈদের দিন ফিতরা দেওয়া।

বিশ. অপরকে খাবার খাওয়ানো।

একুশ. আত্মীয়তার সম্পর্ক উন্নীত করা, তাদের খোঁজ-খবর নেওয়া।

বাইশ. আল্লাহর জিকির করা।

তেইশ. মেসওয়াক করা।

চব্বিশ. রমজানের বিশেষ তিনটি আমল হলো- ১. কম খাওয়া, ২. কম ঘুমানো ও ৩. কম কথা বলা। এসব মেনে চলা।

পঁচিশ. সব ধরণের হারাম থেকে দূরে থাকা।

ছাব্বিশ. চোখ, কান ও জবানের হেফাজত করা

অনলাইন ডেস্ক

- Advertisement -

আরো পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

সর্বশেষ

সর্বাধিক পঠিত