পাট কাটা থেকে শুরু করে বিক্রি পর্যন্ত যে সকল কাজ রয়েছে তাই করতে গিয়ে রীতিমতো উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছে চাষীদের মধ্যে।মণিরামপুর উপজেলার মশ্বিমনগর ইউনিয়নের চাপাতলায় কপোতক্ষ নদীতে দেখা যায়, পাট কাটা থেকে শুরু করে পাট বিক্রি পর্যন্ত দম ফেলার সময় পাচ্ছেন না চাষীরা। আগষ্ট মাসের মধ্যেই পাটের কাজ শেষ করতে চাচ্ছেন তারা।
এ বিষয়ে মম্বিমনগর ইউনিয়নের রামপুর গ্রামের পাট চাষি রিপন হোসেন রাতদিন নিউজকে বলেন, পাটের ভালো রং পাওয়ার জন্য পাট কেটে মাঠেই ফেলে রেখেছিলাম। পাট বেশি শুকিয়ে গেলে আবার ভালো আঁশ পাওয়া যায় না। তাই জাগ দিচ্ছি। এতে ভালো মানের পাট পাওয়া যায়।ধান লাগানোর জন্য তিনি সবার আগেই পাট কেটে ছিলেন। তাই তিনি এখন পাট থেকে আঁশ বের করছেন।
তিনি আরো জানান, এবার পাটের ফলন বেশ ভালো হবে। পাটে আঁশের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি। এখন পাট কাটা, পরিবহন, জাগ দেওয়ার কাজে ব্যস্ত। চলতি বছরে পাটের বিছা পোকার আক্রমণ তুলনামূলকভাবে কম ছিলো। এবার পাটের ফলন ভালো হয়েছে এবার পাটের দামটাও ভালো পাবেন বলে আশা করেন তিনি।
আর কে-১৪







