সেনানিবাসে অফিস সহকারী পদে চাকরি দেয়ার কথা বলে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পিতা ও ছেলের বিরুদ্ধে যশোর আদালতে মামলা হয়েছে। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রে রাশেদুর রহমান অভিযোটি আমলে নিয়ে আসামিদের প্রতি সমন জারির আদেশ আদেশ দিয়েছেন। মঙ্গলবার মণিরামপুরের এনায়েতপুর গ্রামের জিল্লুর রহমান বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
আসামিরা হলো, মণিরামপুরে তেতুলিয়া গ্রামের লুৎফর রহমান ও তার ছেলে মনিরুল ইসলাম।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, জিল্লুর রহমানের ছেলে মেহেদী হাসান চাকরির জন্য বিভিন্ন দফতরে পরীক্ষা দেন। চাকরি না পাওয়ায় মেহেদী বেকার জীবন যাপন করছিলেন। এরমধ্যে আসামিরা মেহেদী হাসানকে সেনানিবাসে অফিস সহায়ক পদে চাকরি দেয়ার প্রস্তাব দেয় জিল্লুর রহমানকে। আসামিদের প্রস্তাবে রাজি হয়ে ২০২০ সালে ৩০ সেপ্টেম্বর স্ট্যাম্পে চুক্তি করে দুই লাখ ৯৮ হাজার টাকা জিল্লুর রহমান। চুক্তিতে শর্ত থাকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে চাকরি না দিতে পারলে আসামিরা টাকা ফেরত দিবে। এমধ্যে আসমিরা মেহেদীকে চাকরি দিতে ব্যর্থ হয়ে একটি ভুয়া নিয়োগ পত্র দেয়। বিষয়টি জানাজানির পর আসামিদের ডেকে টাকা ফেরত চাইল তারা দিতে অস্বীকার করে। বাধ্য হয়ে তিনি মামলা করেন।







