জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। বিশেষত দেশের উত্তর এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইতে পারে। চলতি সপ্তাহেই এই অঞ্চলগুলোতে হালকা বৃষ্টিপাতের পর তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকবে।
রাজধানীর তাপমাত্রা উত্তরাঞ্চলের তুলনায় কিছুটা বেশি থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে কুয়াশা, ধুলা এবং ধোঁয়ার কারণে শীতের দিনে রাজধানীতে দৃষ্টিসীমা কম থাকবে। আজকের দিনে সূর্যের দেখা মেলায় নাগরিক জীবনে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। শীতের আবহ, খাবার এবং পোশাক ইতিমধ্যেই রাজধানীতে উৎসবের আমেজ তৈরি করেছে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকার ইতিহাসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৯৯৫ সালের ৩ জানুয়ারি, যা ছিল ৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজধানীর তাপমাত্রা এই পর্যায়ে নামেনি। তবে সপ্তাহের শেষে দেশের উত্তরাঞ্চল এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলে হালকা বৃষ্টিপাতের পর তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
এবারের শীতে শৈত্যপ্রবাহ এবং বৃষ্টিপাত মিলিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রায় কিছুটা প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাই শীত মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
অনলাইন ডেস্ক