‘কন্ঠে ছড়াক পবিত্র বাণী’ এই স্লোগানে উপজেলার সীমান্তবর্তী প্রেমচারা আরশাদ আছিয়া অটিজম ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় যশোর ও মাগুরা জেলার ১২টি মাদরাসার ৩৬ জন শিক্ষার্থী। যাদের বয়স ৮-১৫ বছরের মধ্যে। তাদের সবাইকে পেছনে ফেলে সুললিত কণ্ঠে পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত করে প্রথম হয়েছে দশ বছরের আবির আদনান। সে শালিখা উপজেলার সীমাখালী বদরুল উলুম কওমী মাদরাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র।
প্রতিযোগিতায় পূর্ব প্রেমচারা মাদরাসার সিয়াম হোসেন দ্বিতীয় ও ছোটখুদড়া এবিএস সফিউল্লাহ হাফেজিয়া মাদরাসা জামাল উদ্দীন তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। পুরস্কার হিসেবে তাদেরকে ক্রেস্ট প্রদান ও বাকি প্রতিযোগিদের গলায় নান্দনিক মেডেল পরিয়ে দেওয়া হয়।অনুষ্ঠানে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন হাফেজ ফরহাদ হোসেন ও তানভীর আহম্মেদ।
এর আগে দুপুরে পূর্ব প্রেমচারা মাদরাসার ছাত্র, অভিভাবক ও প্রতিযোগিদের মানসম্মত মধ্যাহ্নভোজ করানো করা হয়। সন্ধ্যায় কেরাত প্রতিযোগিতা শেষে অনুষ্ঠিত তাফসিরুল কুরআন মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন, আরশাদ আছিয়া ওয়েলফেয়ার সোসাইটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রোস্তম আলী মোল্যা। প্রধান বক্তা ছিলেন খুলনার দারুল উলুম চুকনগর মাদরাসার মুহতামীম মাওলানা মুফতি ইউসুফ আজাদী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, প্রেমচারা অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মনিরুল ইসলাম, পূর্ব প্রেমচারা এতিমখানা ও মাদরাসার পরিচালক শামীম আকতার, পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মাওলানা আব্দুল লতিফ, প্রতিষ্ঠান প্রধান হাফেজ মাওলানা শরিফুল ইসলামসহ অনেকে।
আর কে-০৭







