মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) রেজাল্ট পরবর্তী অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে শাহরিয়ার রহমান শোভন এ মন্তব্য করেন।
শাহরিয়ার রহমান শোভন আরো বলেন, চিকিৎসক হওয়ার ইচ্ছায় ছোট বেলা থেকেই মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করছে সে। তার ধারাবাহিকতায় ঝিকরগাছা বিএম হাই স্কুল থেকে জেএসসি, এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। স্কুল থেকে গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তর বঙ্গের অন্যতম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজ ভর্তি হয়। এবারও রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। জিপিএ-৫ পাওয়ার ক্ষেত্রে কার কার অবদান আছে এমন প্রশ্নের জবাবে সে জানায়, রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি না হলে জানতেই পারতোনা শিক্ষক এত অনুপ্রেরণা জোগায়। বিশেষ করে অধ্যক্ষের অনুপ্রেরণা ছিল অনেক। তাঁর উৎসাহ মূলক বক্তৃতা জিপিএ-৫ পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক প্রেরণা পেয়েছি। তারপর বলবো বাবা-মায়ের কথা। বাবা-মায়ের অসামান্য অবদান আছে এ ফলাফলের পেছনে। তারা সহযোগিতা না করলে ঝিকরগাছা থেকে রাজশাহীতে গিয়ে পড়াশুনা করে এই ফলাফল করা সম্ভব হতো না। জিপিএ-৫ পেয়ে শাহরিয়ার রহমান শোভন সবার কাছে কৃতজ্ঞ। সে যাতে ডাক্তার হতে পারে এ জন্য সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছে সে। তার বাবা হাবিবুর রহমান হাবিব ঝিকরগাছার এসকে ডায়াগনষ্টিক সেন্টার এন্ড ক্লিনিকের ব্যবসায়ী পার্টনার ও পরিচালক ও মাতা নাসিমা রহমান একজন গৃহিনী।
আর কে-০৭







