পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত অংশের নির্মাণ কাজ শেষ পর্যায়ে। আগামী নভেম্বর থেকে এই অংশেও ট্রেন চালানো সম্ভব হবে। আর প্রকল্পে প্রায় ১ হাজার ৬২১ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে আশা করা হচ্ছে।
আধুনিক এই জংশনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে যশোরের লাইন৷ প্রকল্পটির ঢাকা-মাওয়া অংশের অগ্রগতি ৯৭ দশমিক সাত দশমিক পাঁচ শতাংশ এবং মাওয়া থেকে ভাঙ্গা অংশের অগ্রগতি ৯৯ দশমিক ছয় চার শতাংশ। আর সার্বিক অগ্রগতি ৯৮ দশমিক এক ছয় শতাংশ। আফজাল হোসেন বলেন, ভাঙ্গা থেকে যশোর নতুন রুটে বাণিজ্যিক ট্রেন চালু হবে নভেম্বরে। ৩৯ হাজার ২৪৬ কোটি ৮০ লাখ টাকার এই প্রকল্পের প্রায় ১৬২১ কোটি টাকা সাশ্রয়েরও আশা করা হচ্ছে।
এদিকে নতুন পথে রেল লাইন চালুর খবরে খুশি মানুষ। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তদারকিতে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিআরইসি সিঙ্গেল লাইনের ১৬৬ কিলোমিটারের রেলপথ নির্মাণ করে৷
অনলাইন ডেস্ক।







