০৩ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জিনোম সেন্টারে যশোর জেলার ১২৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২৪ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। শনাক্তকৃত ২৪ জনের মধ্যে সদর উপজেলার ২০ জন, চৌগাছা উপজেলার ০১ জন, ঝিকরগাছা উপজেলার ০১ জন, অভয়নগর উপজেলার ০১ জন ও কেশবপুর উপজেলার ০১ জন।
সদর উপজেলায় আছেন, চুড়ামনকাটির মো. হাবিবুর রহমান(২৭),, বিজয় নগরের মো. রুবেল আহমেদ(২৮),, মিশন পাড়ার ডা. বিকাশ চন্দ্র পাল(৩১),, এইচ.এম.এম. রোডের মৌসুমী ইসলাম(৪০),, রূপদিয়ার শবুরন নেসা(৬০),, সদরের সাগর(২৫),, ষষ্টিতলার ডা. মো. আবু সুফিয়ান(২৬),, ইছালির আইয়ুব(৬০),, ঘোপের সোহাগ(৫০),, কাঁঠালতলার সামি চাকলদার(১৬) ও খালেদা(২৪),, বেজপাড়ার মো. আব্দুস সামাদ গাজী(৬৫)„ খড়কির আল মুইদ(২৭), পারভিন ইসমত(২৫) ও মো. রাকিব উদ্দিন বিশ্বাস(৬২)„ রেলগেটের এফএফ আব্দুল মালেক(৮৬),, পালবাড়ির তন্নি(১৮),, চুয়াডাঙ্গা বাস স্ট্যান্ডের কোহিনুর বেগম(৪০),, শংকরপুরের মো. আব্দুল্লাহ সিয়াম(২৫) এবং সদরে নমুনা প্রদানকারী ঝিকরগাছার মোহাম্মদপুরের আতিয়ার রহমান(৭০)। শনাক্তকৃত অন্যরা হলেন, চৌগাছা উপজেলার ধুলিয়ানি ছোট কাবিলপুরের লিয়াকত আলী(৭৬),, কেশবপুর উপজেলার ভগতির বৃষ্টি(২০),, অভয়নগর উপজেলার গুয়াখোলা ৬ং ওয়ার্ডের সত্যজিৎ নাথ(৪৮) এবং ঝিকরগাছা উপজেলায় নমুনা প্রদানকারী মনিরামপুর মদনপুরের মো. জয়নুল আবেদিন(৩৮)।
আজ শনাক্ত রোগীদের মধ্যে নতুন ও পুরাতন রোগীর সংখ্যা এখনও জানা যায়নি। এদিকে গত ২৪ ঘন্টায় যশোর জেলায় কোন করোনা রোগী সুস্থ হয়নি। বুধবার পর্যন্ত জেলায় মোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪ হাজার ৪৩৪ জন। মোট সুস্থতার সংখ্যা ৪ হাজার ৯৯ জন এবং মৃতের সংখ্যা ৫১ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন ২৭১ জন। এর মধ্যে বাড়িতে চিকিৎসাধীন আছেন ২৬৯ জন এবং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ০২ জন। অন্য জায়গায় রেফার্ড করা হয়েছে ১৩ জনকে। গত ২৪ ঘন্টায় করোনা সন্দেহে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ৫৮ জনের। বুধবার পর্যন্ত যশোরে মোট নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ২০ হাজার ২৯০ জনের। এর মধ্যে পরীক্ষা করা হয়েছে ২০ হাজার ৬৭৬ জনের।
রাতদিন সংবাদ







