যশোর শহরের বেজপাড়া থেকে দশম শ্রেনীর এক স্কুল ছাত্রী পাচারের অভিযোগে এক বছর এক মাস পর কোতোয়ালি থানায় মামলা হয়েছে। বেজপাড়া মেইন রোড মসজিস বাড়ির বায়েজিদ হোসেনের মেয়ে শাহান আক্তার সোমবার এ মামলা করেন। আসামিরা হলেন, বেজপাড়া মেইন রোড জামে মসজিদের উত্তর পাশে বিল্লাল হোসেনের স্ত্রী হালে খাতুন ওরফে পপির মা, শাকিল, বেজপাড়া মেইন রোডের উত্তর পাশে কচি মোল্লার বাড়ির বাড়াটিয়া মুসার স্ত্রী ময়না বেগম। এমামলায় তদন্ত কর্মকর্তা হালে খাতুনকে আটক করা হয়েছে।
মামলায় শাহানা আক্তার উল্লেখ করেন, আসামি শাকিল আটক হালে খাতুনের আপন ভাইপো। তার মেয়ে ২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর বেলা ১ বাড়ি হতে বের হয়। পরে আর ফিরে আসে না। এঘটনায় জিডি করেন তিনি। শায়লা বেগম বিভিন্ন জায়গায় খোজাখুজির এক পর্যায়ে জানতে পারেন যে, হালে খাতুন তার মেয়েকে আটকে পাচারের চক্রান্ত করছে। তখন শায়লা বেগম এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সহায়তায় হালে খাতুনকে চাপ প্রয়োগ করলে হালে বেগম শায়না বেগমের মেয়ে শর্মিলাকে এনে দেয়।
রাতদিন সংবাদ