কখনো সাংবাদিক আবার কখনো আইনজীবী সহকারী পরিচয়ধারী আদালত চত্বরে দাপিয়ে বেড়ানো প্রতারক চক্রের অন্যতম সদস্য তানিয়াকে আটক করেছে পুলিশ। আটক তানিয়া যশোর সদর উপজেলার ভাতুড়িয়া গ্রামের কবির বিশ্বাসের দ্বিতীয় স্ত্রী। তানিয়া আদালত প্রাঙ্গণের আরেক টাউট ইদ্রিস আলমের সহযোগী হিসেবে পরিচিত। বুধবার এক নারীকে মারপিট ও জখমের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় পুলিশ তানিয়া ও তার স্বামীকে আটক করে। বৃহস্পতিবার আদালতে সোপর্দ করলে আদালত তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আদালত সূত্র জানায়, আইনজীবী সহকারী টাউট ইদ্রিস আলমের হাত ধরেই আদালত প্রাঙ্গণে প্রবেশ তানিয়ার। প্রতিদিন বিকেলে তানিয়াসহ উঠতি বয়সী কয়েক যুবককে নিয়ে বিভিন্ন এজলাস ও হাজতখানায় ঘোরাঘুরি করে ইদ্রিস। তানিয়াকে একটি পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি ও আইনজীবী সহকারী পরিচয় করে দিত ইদ্রিস। এই চক্র সন্ধ্যার পর আদালত থেকে বের হয়।
এদিকে, আইনজীবী, শিক্ষানবীশ আইনজীবী ও আইনজীবী সহকারীদের অভিযোগ, ইদ্রিস চক্র আদালতের বিভিন্ন এজলাসে গিয়ে আসামি ও বাদীদের নম্বর সংগ্রহ করে। এরপর তাদেরকে ফোন করে বিভিন্ন ধরনের প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতায়। তাদের একাধিক মোবাইল ফোন ও সিম রয়েছে। আইনজীবী ও তাদের সহকারীরা বলেন,আদালত সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের সাথে এই চক্রের আঁতাত থাকায় সহজেই তারা নথি থেকে তথ্য নিতে পারে। এটি করার সুযোগ দিয়ে উৎকোচ গ্রহণ করেন তারা।
এদিকে, মামলা সূত্রে জানা যায়, যশোর উপশহর বি ব্লক তেঁতুলতলা ১৬৭/১ নম্বর বাড়ির বাসিন্দা তানিয়া। মন্ডলগাতি গ্রামের শাহ আলমের সাথে প্রথমে তানিয়ার বিয়ে হয়। শাহ আলমের সংসারে তানিয়ার একটি ছেলে ও একটি মেয়ে হয়। এই সংসারে থাকা অবস্থায় তানিয়ার পরিচয় হয় ইদ্রিসের সাথে। এরপর ইদ্রিস একটি পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি করে তাকে। এরই মধ্যে শাহ আলমের সাথে দাম্পত্য সম্পর্কের ইতি টানে তানিয়া। আদালত চত্বরে ঘোরাঘুরির এক পর্যায়ে ভাতুড়িয়া দাঁড়িপাড়ার শাহাজানের ছেলে কবির হোসেনের সাথে তার পরিচয় হয়। এক পর্যায়ে তারা বিয়ে করে। এরপর প্রথম স্ত্রী মুক্তা মামলা করেন। ওই মামলায় কবির ও তানিয়াকে আটক করে পুলিশ।
এ বিষয়ে যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির সহসভাপতি ও টাউট উচ্ছেদ কমিটির আহ্বায়ক খোন্দকার মোয়াজ্জেম হোসেন মুকুল বলেন, ইদ্রিস সিন্ডিকেট ফের আদালতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। আটক তানিয়া ওই চক্রের সদস্য। গত পরশু এই চক্রের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হয়েছিল। কিন্তু টের পেয়ে তারা সটকে পড়ে।
আদালত সূত্র জানায়, আইনজীবী সহকারী টাউট ইদ্রিস আলমের হাত ধরেই আদালত প্রাঙ্গণে প্রবেশ তানিয়ার। প্রতিদিন বিকেলে তানিয়াসহ উঠতি বয়সী কয়েক যুবককে নিয়ে বিভিন্ন এজলাস ও হাজতখানায় ঘোরাঘুরি করে ইদ্রিস। তানিয়াকে একটি পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি ও আইনজীবী সহকারী পরিচয় করে দিত ইদ্রিস। এই চক্র সন্ধ্যার পর আদালত থেকে বের হয়।
এদিকে, আইনজীবী, শিক্ষানবীশ আইনজীবী ও আইনজীবী সহকারীদের অভিযোগ, ইদ্রিস চক্র আদালতের বিভিন্ন এজলাসে গিয়ে আসামি ও বাদীদের নম্বর সংগ্রহ করে। এরপর তাদেরকে ফোন করে বিভিন্ন ধরনের প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতায়। তাদের একাধিক মোবাইল ফোন ও সিম রয়েছে। আইনজীবী ও তাদের সহকারীরা বলেন,আদালত সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের সাথে এই চক্রের আঁতাত থাকায় সহজেই তারা নথি থেকে তথ্য নিতে পারে। এটি করার সুযোগ দিয়ে উৎকোচ গ্রহণ করেন তারা।
এদিকে, মামলা সূত্রে জানা যায়, যশোর উপশহর বি ব্লক তেঁতুলতলা ১৬৭/১ নম্বর বাড়ির বাসিন্দা তানিয়া। মন্ডলগাতি গ্রামের শাহ আলমের সাথে প্রথমে তানিয়ার বিয়ে হয়। শাহ আলমের সংসারে তানিয়ার একটি ছেলে ও একটি মেয়ে হয়। এই সংসারে থাকা অবস্থায় তানিয়ার পরিচয় হয় ইদ্রিসের সাথে। এরপর ইদ্রিস একটি পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি করে তাকে। এরই মধ্যে শাহ আলমের সাথে দাম্পত্য সম্পর্কের ইতি টানে তানিয়া। আদালত চত্বরে ঘোরাঘুরির এক পর্যায়ে ভাতুড়িয়া দাঁড়িপাড়ার শাহাজানের ছেলে কবির হোসেনের সাথে তার পরিচয় হয়। এক পর্যায়ে তারা বিয়ে করে। এরপর প্রথম স্ত্রী মুক্তা মামলা করেন। ওই মামলায় কবির ও তানিয়াকে আটক করে পুলিশ।
এ বিষয়ে যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির সহসভাপতি ও টাউট উচ্ছেদ কমিটির আহ্বায়ক খোন্দকার মোয়াজ্জেম হোসেন মুকুল বলেন, ইদ্রিস সিন্ডিকেট ফের আদালতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। আটক তানিয়া ওই চক্রের সদস্য। গত পরশু এই চক্রের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হয়েছিল। কিন্তু টের পেয়ে তারা সটকে পড়ে।
রাতদিন সংবাদ
- Advertisement -