সুমন পারভেজ বাঘারপাড়া অফিস।। সোমবার সকালে বাঘারপাড়া উপজেলার চাষিরা মাঠে যেয়ে দেখতে পান মাঠধরে সমস্থ জমির ধান গাছের আগা আগুনে পোড়ার মতো পুড়ে গেছে।যা ফসলের ব্যপক ক্ষতি হয়েছে।উপজেলার দোহাকুলা মাঠে শাহিনের ইট ভাটার কর্মচারিরা এ সিজিনের কাজ শেষ করে গত শনিবার চিবনির আগুন ছেড়ে দিলে ভাটার পাশে থাকা মাঠের ধানগাছ, আঁখ,কলা,কচু,শাকপাতা যেখানে যা কিছু ছিলো তার সব জিনিসের পাতা পুড়ে যায়। এব্যপারে ভুক্তভোগীরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কৃষি অফিসার ও থানা বরাবর লিখিত অভিযোগ পেশ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে সেখানে একটি টিম পরিদর্শনে যান এবং এর সত্যতা পান।এবিষয়ে কথা উপজেলা কৃষি অফিসার সাহিদা নাসরিনের সাথে তিনি জানান একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি দেখার জন্য সেখানে প্রতিনিধি পাঠানো হয়েছে , এবং আমি ও উর্দ্ধতন কতৃপক্ষকে সাথে নিয়ে সেখানে যাব। সত্যতা পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবো। ক্ষতিগ্রস্ত ফসলের মালিক দোহাকুলা গ্রামের মুস্তাক আহম্মেদ বলেন সোমবার সকালে মাঠে যেয়ে দেখি জমির ধানগাছ সব আগা পুড়ে গেছে পরে দেখতে পায় মাঠের সকল জমির একই অবস্থা আমার টা সহ এই মাঠে প্রয় ২শত বিঘা জমির ধান আর বাড়ি উঠবেনা। অনুরূপ ভুক্তভোগী আমিনুল ইসলাম, মোহাম্মদ আসলাম, ফিরোজ হাসান ভুট্টো, আসলাম হোসেন, মোহাম্মদ শাওন মোল্লা ,উজ্জ্বল হোসেন, সাজ্জাদ মোল্লা, জসীমউদ্দীন, সাহেব আলী ,নেসার আলী, সুরাপ মোল্লা, মিলন মোল্লা ,মুরাদ হোসেন ,ফরহাদ হোসেন, রবিউল ইসলাম ,আকতার আলী ,মাস্টার মিজানুর রহমান, শাহজাহান মাস্টার, মিজানুর রহমান,মহাসিন, কামাল, কবির প্রমুখ সকলের একই দাবী। এসময় বাঘারপাড়া উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি অফিসার এস এম মাহবুবুর রহমান জানান এখতি অনেক বড় তিনি স্থানীয় কৃষকদের জমিতে প্রচুর পানি ও বিভিন্ন ওষধ ব্যবহার করতে পরামর্শ দেন । ভেুক্তভোগীরা বলছেন এই ধানের বিচালি ও গরুতে খাবেনা। আর এক মুট ধান ঘরে ও উঠবেনা।সংবাদ পেয়ে ঘটনা স্থানে ছুটে আসেন দোহাকুলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু মোতালেব তরফদার, তিনি দু:খ প্রকাশ করে বলেন আমি দেখছি উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের সাথে কথা বলে আপনারা যারা ক্ষতিগ্রস্থ তাদের জন্য কি করা যায়।
রাতদিন ডেস্ক/জয়-১২








