আটক আসামিরা সকলেই ছিলেন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। আর সেই মাদক বিক্রির টাকা নিয়ে প্রথমে গোলোযোগ বাধে হাবিবুরের। এরপর ডেকে নিয়ে হত্যা করে লাশ ফেলে দেয় ভৈরব নদে। বৃহস্পতিবার আটকের পর হত্যার সাথে জড়িতরা এসব কথা জানিয়েছেন ডিবির কাছে। মাদক ব্যবসায়ী থেকে তারা হয়েছেন হত্যাকারী। তাদের কাছথেকে উদ্ধার করা হয়েছে হত্যায় ব্যবহৃত নানা সরজ্ঞাম। বৃহস্পতিবার ডিবির এসআই মফিজুল ইসলাম চার আসামিকে আটকের পর এসব তথ্য জানিয়েছেন। এছাড়া আসামিরাও কিভাবে হাবিবুরকে হত্যা করা হয়েছে সে বিসয়টিও খুলে বলেছেন। আটককৃতরা হলেন অভয়নগরের তালতলা মধ্যমপুর গ্রামের মেহেদী হাসান, বিভাগদী গ্রামের হুমায়ুন শেখ , ফয়সাল শেখ ও খন্দকার আল আমিন। তবে, এ হত্যাকান্ডের নেপত্যের নায়ক ইয়াসিন রয়েছে আত্মগোপনে।ডিবির এসআই মফিজুল ইসলাম জানান, মুলত তাদের দ্ব›দ্ব ছিলো মাদক নিয়েই। পলাতক ইয়াসিন ওই এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। ইয়াসিনের সাথে গোলোযোগকে কেন্দ্র করেই হত্যার পরিকল্পনা করেন তিনি। তিনিই হাবিবুরকে বাড়ি থেকে ডেকে আনে। এরপর রাতে অন্যদের সহযোগিতায় হাবিবুরকে হত্যা করে লাশ ফেলে দেয় ভৈরব নদে।
রাতদিন সংবাদ







