চাঁদাবাজির ঘটনা অস্বীকার করেছেন কেশবপুর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়ল। তবে, তিনি বলেছেন, যারা আজ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করছেন তাদের খাদ্য দিয়ে বিভিন্ন সময় সহযোগিতা করেছেন তিনি। তাদের স্বজনদের কুলখানিতেও সহযোগিতা করেন বলে দাবি করেন মেয়র রফিকুল। শনিবার প্রেসক্লাব যশোরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব দাবি করেন। যাদের তিনি সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দেন তাহলে তারা তার লোক ছিলেন কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়ল বলেন, কারো কাছ থেকে কোনো ধরনের চাঁদাবাজি করেননি। মামলা ও সংবাদ সম্মেলন করে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে তা ষড়যন্ত্রমূলক। শনিবার বেলা সাড়ে এগারোটায় প্রেসক্লাব যশোর মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন তিনি। তিনি বলেন, মিশাল ক্যাবল নেটওয়ার্ক এন্ড এন্টারপ্রাইজ নামে যে প্রতিষ্ঠান রয়েছে তা অবৈধ। ওই অবৈধ প্রতিষ্ঠান দুইজনের কাছে বিক্রি করে দেন মফিদুল। এরপর থেকে তিনি ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন বলে দাবি করেন মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়ল।
এর আগে গত ১৭ আগস্ট কেশবপুরের ব্যবসায়ী মফিদুল ইসলাম বাদী হয়ে আদালতে মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়লের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির একটি মামলা করেন। পরে সংবাদ সম্মেলনও করেন তিনি। শনিবার মেয়র রফিকুল ইসলাম প্রেসক্লাব যশোরে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেন। মেয়র বলেন, আওয়ামী লীগের গত মেয়াদে কেশবপুরের ত্রাস ছিল হাতুড়ি ও গামছা বাহিনী। ওই সব বাহিনীর মাস্টারমাইন্ড ছিলেন মফিদুল ইসলাম ও তার দুই ভাই আজিজ ও শরিফুল। এসময় তিনি তাদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। তার জেরেই এগুলো হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়ল বলেন, কারো কাছ থেকে কোনো ধরনের চাঁদাবাজি করেননি। মামলা ও সংবাদ সম্মেলন করে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে তা ষড়যন্ত্রমূলক। শনিবার বেলা সাড়ে এগারোটায় প্রেসক্লাব যশোর মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন তিনি। তিনি বলেন, মিশাল ক্যাবল নেটওয়ার্ক এন্ড এন্টারপ্রাইজ নামে যে প্রতিষ্ঠান রয়েছে তা অবৈধ। ওই অবৈধ প্রতিষ্ঠান দুইজনের কাছে বিক্রি করে দেন মফিদুল। এরপর থেকে তিনি ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন বলে দাবি করেন মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়ল।
এর আগে গত ১৭ আগস্ট কেশবপুরের ব্যবসায়ী মফিদুল ইসলাম বাদী হয়ে আদালতে মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়লের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির একটি মামলা করেন। পরে সংবাদ সম্মেলনও করেন তিনি। শনিবার মেয়র রফিকুল ইসলাম প্রেসক্লাব যশোরে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেন। মেয়র বলেন, আওয়ামী লীগের গত মেয়াদে কেশবপুরের ত্রাস ছিল হাতুড়ি ও গামছা বাহিনী। ওই সব বাহিনীর মাস্টারমাইন্ড ছিলেন মফিদুল ইসলাম ও তার দুই ভাই আজিজ ও শরিফুল। এসময় তিনি তাদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। তার জেরেই এগুলো হচ্ছে।
কেশবপুরের দৃশ্যপট পাল্টে গেছে। আগের সব বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ এখন মেয়র রফিকুল ইসলামের হাতে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি অস্বীকার করলেও বিস্তারিত বলেননি। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেশবপুর পৌরসভার কাউন্সিলর শহিদুজ্জামান, আতিয়ার রহমান, আফজাল হোসেন, কামাল হোসেন, খাদিজা খাতুন, আসমা খাতুন প্রমুখ।
রাতদিন সংবাদ
- Advertisement -