কেশবপুরে বুধবার সকালে মোবাইল চোর সন্দেহে নুর মোহাম্মদ (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে গণপিটুনি দিয়েছেন এলাকাবাসী। পরে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি খুলনার কয়রা উপজেলার বেদকাশী গ্রামের মৃত ফয়েদ আলীর ছেলে।
চুরি যাওয়া মোবাইল ফিরে পেয়ে ওই ব্যক্তির নামে উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মনিরুল ইসলাম থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগে প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অভিযোগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, কেশবপুর সার্জিক্যাল ক্লিনিকের ওয়ার্ড বয় মনিরুল ইসলাম সকালে ক্লিনিকের দ্বিতীয়তলার একটি রুমে মোবাইল রেখে বাথরুমে যান। ফিরে এসে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। এক পর্যায়ে পার্শ্ববর্তী হাসপাতাল মোড়ে হৈচৈ শুনে তিনি সেখানে গিয়ে দেখেন ওই ব্যক্তিকে চোরাই মোবাইলসহ আটক করে রাখা হয়েছে। ওই মোবাইলের মধ্য থেকে মনিরুল ইসলাম তার মোবাইলটিও পান।
এ বিষয়ে কেশবপুর থানার উপপরিদর্শক হাসান আলী বলেন, নূর মোহাম্মদের কাছে ২টি মোবাইল পাওয়া গেছে। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অভিযোগে প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চুরি যাওয়া মোবাইল ফিরে পেয়ে ওই ব্যক্তির নামে উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মনিরুল ইসলাম থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগে প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অভিযোগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, কেশবপুর সার্জিক্যাল ক্লিনিকের ওয়ার্ড বয় মনিরুল ইসলাম সকালে ক্লিনিকের দ্বিতীয়তলার একটি রুমে মোবাইল রেখে বাথরুমে যান। ফিরে এসে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। এক পর্যায়ে পার্শ্ববর্তী হাসপাতাল মোড়ে হৈচৈ শুনে তিনি সেখানে গিয়ে দেখেন ওই ব্যক্তিকে চোরাই মোবাইলসহ আটক করে রাখা হয়েছে। ওই মোবাইলের মধ্য থেকে মনিরুল ইসলাম তার মোবাইলটিও পান।
এ বিষয়ে কেশবপুর থানার উপপরিদর্শক হাসান আলী বলেন, নূর মোহাম্মদের কাছে ২টি মোবাইল পাওয়া গেছে। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অভিযোগে প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিশেষ প্রতিনিধি
- Advertisement -