সোমবার রাতে হযরত গরীব শাহ রোডে যশোর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে তুলকালাম কাণ্ড ঘটেছে। সিভিল টিমের তিন পুলিশ সদস্যের সাথে বাক-বিতণ্ডার জের ধরে যশোর শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মাহমুদ হাসান বিপুসহ চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে বলে তথ্য মিলেছে।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা এ তথ্য জানালেও পুলিশের দায়িত্বশীলরা আটকের তথ্য স্বীকার করেননি।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার রাত আটটার দিকে যশোর শহরের কাজীপাড়া পুরাতন কসবা এলাকার কয়েক যুবক শহীদ মিনারে বসে গল্প করছিলেন। এসময় মেয়েলী বিষয় নিয়ে পুলিশ সদস্য ইমরানের সাথে তাদের বাক-বিতন্ডা হয়। পরে ইমরান নিজেকে পুলিশ পরিচয় দিলেও তাদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হলে বিষয়টি পুলিশের উর্ধ্বতনরা জানতে পেরে ঘটনাস্থলে পৌছান। এসময় শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মাহমুদ হাসান বিপু ঘটনাস্থলে পৌছালে পুলিশের একাধিক টিমের একটি টিম বিপুসহ চারজনকে গাড়িতে নিয়ে যায়। সাথে ইমরানকেও নিয়ে যাওয়া হয়। তবে, এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিপুকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়ার তথ্য স্বীকার করেনি থানা পুলিশ।
থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত শেখ তাসমীম আলম জানান, সিভিলে থাকা পুলিশ সদস্যদের সাথে বিপুর লোকজন অসৌজন্যমূলক আচরণ করে বলে তিনি জেনেছেন।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা এ তথ্য জানালেও পুলিশের দায়িত্বশীলরা আটকের তথ্য স্বীকার করেননি।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার রাত আটটার দিকে যশোর শহরের কাজীপাড়া পুরাতন কসবা এলাকার কয়েক যুবক শহীদ মিনারে বসে গল্প করছিলেন। এসময় মেয়েলী বিষয় নিয়ে পুলিশ সদস্য ইমরানের সাথে তাদের বাক-বিতন্ডা হয়। পরে ইমরান নিজেকে পুলিশ পরিচয় দিলেও তাদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হলে বিষয়টি পুলিশের উর্ধ্বতনরা জানতে পেরে ঘটনাস্থলে পৌছান। এসময় শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মাহমুদ হাসান বিপু ঘটনাস্থলে পৌছালে পুলিশের একাধিক টিমের একটি টিম বিপুসহ চারজনকে গাড়িতে নিয়ে যায়। সাথে ইমরানকেও নিয়ে যাওয়া হয়। তবে, এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিপুকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়ার তথ্য স্বীকার করেনি থানা পুলিশ।
থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত শেখ তাসমীম আলম জানান, সিভিলে থাকা পুলিশ সদস্যদের সাথে বিপুর লোকজন অসৌজন্যমূলক আচরণ করে বলে তিনি জেনেছেন।
এদিকে, মঙ্গলবার সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম জানান, ওই ঘটনায় মাহমুদ হাসান বিপুসহ চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন জানান, ‘বিপু ও তার লোকজন পুলিশ সদস্যকে মারপিট করে আইন ভঙ্গ করেছে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশের উধ্বর্তন কর্মকর্তা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। শিগগিরই বিষয়টি নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানানো হবে।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন জানান, ‘বিপু ও তার লোকজন পুলিশ সদস্যকে মারপিট করে আইন ভঙ্গ করেছে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশের উধ্বর্তন কর্মকর্তা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। শিগগিরই বিষয়টি নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানানো হবে।
রাতদিন সংবাদ
- Advertisement -