শনিবার যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১২৭ নমুনার ফলাফলে ৩১ টি পজেটিভ রেজাল্ট এসেছে। তার মধ্যে সদরেরই ১৮জন। এছাড়া অভয়নগরের ১০, কেশবপুরের ১, শার্শার ১ ও চৌগাছার ১জন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যশেঅর সিভিল সার্জন অফিসের মুখপাত্র ডাক্তার রেহনেওয়াজ রনি। এ নিয়ে যশোরে মোট আক্রান্ত ৯৬৮। এছাড়া এদিন ৪৭ জন সুস্থ্য হয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৪৮৭জন। গতকাল রিপোর্টে বাঘারপাড়ার আজিজুরের পজেটিভ আসে। তিনি আগেই মৃত্যু বরণ করেছেন। এ নিয়ে জেলায় মৃত্যু ১৫। এ দিকে যশোর সদরে আক্রান্তদের মধ্যে রয়েছেন এনএসআই এর ফিল্ড অফিসার সেলিম। যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে তার বাড়ি। তিনি মাগুরায় কর্মরত। রয়েছেন যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের আরো এক কারারক্ষী। নাম শাহাজান হোসেন(৪৬)। তিনি বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। রয়েছেন যশোর বিমানবন্দরে কর্মরত ডাক্তার মোর্তজা মোর্শেদ।তিনি পূর্ববারান্দীপাড়ার বাসিন্দা। এর বাইরে রয়েছেন গাড়ী খানা রোডের একজন গৃহিনী(৫০), পূর্ববারান্দীপাড়ার শিক্ষিকা(২৮) একই পরিবারের ছাত্র(২৪), ঘোপ নওয়াপাড়া রোডের একজন মেডিকেল সহকারী (৩৮), ঢাকা রোডের (৫০) গৃহিনী,। এছাড়া উপশহর ইউনিয়নের এ ব্লক এলাাকার গৃহিনী(৫৪), একই এলাকার পুরুষ(২৫), নওয়াপাড়া ইউনিনের আদর্শপাড়ার মেডিকেল টেকনোলোজিস্ট। তিনি যশোর সদর হাসপাতালে কর্মরত। আরবপুর ইউনয়িনের মন্ডলগাতী গ্রামের ছাত্র(৩০),ফতেপুর ইউনয়নের ঝুমঝুমপুর ক্লাব মোড়ের পুরুষ(৪০)। তিনি একমি কোম্পানীতে কাজ করেন। এছাড়া শনিবার যশোর সদরে আক্রান্ত তিনজনকে কোনো ভাবেই শনাক্ত করা যায়নি। তারা হলেন, শাহীন, জাসনা ও শাহরিয়ার। এছাড়া দুইজন সদর থেকে পরীক্ষা করালেও অন্য এলাকার বাসিন্দা হওয়ায় তাদেরকে সেই এলাকায় শনাক্ত দেখানো হয়েছে। তাদের একজন কেশবপুরের অপরজন কুষ্টিয়া।
রাতদিন সংবাদ