জালিয়াতির মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সদন ও ওয়ারেশ কায়েম সার্টিফিকেট দেয়ার অভিযোগে শার্শার ডিহি ইউনিয়ের চেয়ারম্যান, মেম্বরসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে যশোর আদালতে মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার মাগুরা মহম্মদপুরের ভাবনপাড়া গ্রামের রিমিকা পারভীন রিমু বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইমরান আহমেদ অভিযোগে তদন্ত করে সিআইডিকে প্রতিবেদন জমা দেয়ার আদেশ দিয়েছেন।
আসামিরা হলো, শার্শার ডিহি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান, মেম্বর জজ মিয়া, খলিসাখালি গ্রামের মিসির বেপারি, মোনতাজ হক, সামছুল বেপারি ও শহিদুল বেপারি।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে,তার বিরুদ্ধে যশোর আদালতে মামলা হয়েছে জানতে পারেন রিমু। যার তদন্ত করছে সিআইডি পুলিশ।
গত ১০ মার্চ যশোর সিআইডি অফিসের আসেন। এদিন সিআইডির তদন্ত কর্মকর্তা রিমুকে মামলার মামলার কাগজ দেখান। সেখানে দেখতে পান তার স্বামীর স্থলে অপর এক ব্যক্তির নাম এবং তার মেয়ের জন্ম সনদ ও ওয়ারেশ কায়েম সার্টিফিকেটে তার পিতা ওলিয়ার রহমানের পরিবর্তে আব্দুল গণি নামে এক ব্যক্তির নাম লেখা উল্লেখ করা হয়েছে।
পরে খোজ নিয়ে জানতে পারেন আসামিরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এ জালিয়াতি করেছেন। তাকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে চেয়ারম্যান ও মেম্বরকে সাথে নিয়েছেন। তারাও যাচাই বাছাই ছাড়াই সাক্ষর করেছেন।
রাতদিন সংবাদ/আর কে-২০