যশোরে রাতুল নামে এক বেকারী শ্রমিককে মারপিট ও জখমের অভিযোগে কোতয়ালি থানায় তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। পুলিশ এই মামলার দুইআসামিকে আটক করেছে।
আটকরা হলেন, ঘোপ জেল রোডের মৃত হাবিবুর রহমানে ছেলে কারখানা মালিক ফারুক হোসেন এবং বাঘারপাড়ার চাকলতা গ্রামের বিল্লাল বিশ্বাসে ছেলে সজিব । এছাড়া এ মামলায় পলাতক আছে শান্ত নামের আরেক এক আসামি। সে ঘোপ জেল রোডের বাসিন্দা।
রাতুলের মা পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার বারৌবুনিয়া গ্রামের শাসীর স্ত্রী রত্না বেগমের অভিযোগ,তার ছেলে যশোর শহরের জেলারোডের কুইন্স হসপিটালের সামনে রানার্স বেকারীকে শ্রমিক হিসাবে কাজ করেন। রোববার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কাজ করার সময় পূর্ব আক্রসের জের ধরে আসামিরা তাকে কাঠের লাঠি ও চলা দিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট করে।
এদিকে, স্থানীয়রা ও কারখানা অন্যকর্মচারীদের দাবি, রাতুল ওই বেকারীর আরেক কর্মচারীর মোবাইল চুরি করেছিলো। ফলে তাকে মারপিট করলে মোবাইল ফেরত দেয়। পরে রাতুলের মা এসে এ মামলা করেন।
