কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কাজী রফিকুল ইসলামের উপর হামলাকারী টিটোসহ অন্যদের আইননের আওতায় এনে বিচার দাবি জানিয়েছে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নেতৃবৃন্দ। রোববার প্রেসক্লাব যশোরে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ এ দাবি জানানো হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বীর মুক্তি যোদ্ধা রবিউল আলম, মুযহারুল ইসলাম মন্টু, কাজী রফিকুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, খাইরুজ্জামান শরীফ, আব্দুস সাত্তার, আব্দুল মালেক, মোহাম্মদ আলী, ফজলুর রহমান, আব্দুর রহমান, শাহজউদ্দিন, শামসুর রহমান, তৌহিদুল ইসলাম, নিমাই দেবনাথ প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি গত ১ ডিসেম্বর দুপুরে উপজেলা কার্যালয় থেকে বের হয়ে গাড়িতে উঠতে যাচ্ছিলাম। এ সময় আলমগীর সিদ্দিক টিটোর নেতৃত্বে ২০/২৫ জন আমার উপর হামলা করে। বীর মুক্তিযোদ্ধারে মা-বোন তুলে গালিগালাজ করে। হত্যার হুমকি দেয় আমাকে ও আমার সন্তানদের। আমার চিৎকারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তৎক্ষনিক বের হয়ে হামলাকারীদের উপজেলা চত্তর থেকে বের করে দেন। একপর্যায়ে আসামি বের হয়ে কেশবপুর থানা যেয়ে টিটো, জামাল, মাসুদ, মাহাবুরসহ অপরিচিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি জিটি করি। এরপর টিটো তার লোকজন নিয়ে কেশবপুর বাজার মহড়া দিয়ে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। কেশবপুর সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনের পর থেকে প্রকৃত আওয়ামী লীগ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের সদস্যরা অপমানিত ও লাঞ্চিত হচ্ছে। তিনি অবিলম্বে সন্ত্রাসী আলমগীর সিদ্দিক টিটো ও তার সহযোগীদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচারের দাবি জানিয়েছেন।
রাতদিন সংবাদ