কপিলমুনি (খুলনা) প্রতিনিধিঃ খুলনা
শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাত আনুমানিক পৌনে ১০ টার দিকে নিজ ঘরে তার মৃত্যু হয়। তবে তাৎক্ষণিক তার মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। স্থানীয়রা জানায়, চন্দনা ছাড়াও ঐ প্রকল্পে আরো ২ জন হিজড়া সম্প্রদায়ের বসবাস। একই প্রকল্পের বাসিন্দা ও চন্দনার সহকর্মী জুঁই জানায় রাত ৯ টার দিকে তারা এক সাথে কপিলমুনি বাজার থেকে কেনাকাটা সেরে বাসায় আসে। তখন সে একেবারেই স্বাভাবিক ছিলো। বাসায় ফেরার পর চন্দনা বমি করতে থাকে।
এসময়ে তারা স্থানীয় গ্রাম্য ডাক্তার মাহামুদুুল্লাহকে বাসায় ডেকে নিলে ডাক্তার জানায়, তার পালস নেই কিভাবে চিকিৎসা করবেন। এসময় তিনি তাঁকে অন্যত্র নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে চলে যান। এর কিছুক্ষণ পরেই তার মৃত্যু হয়।
সহকর্মী জুঁই আরো জানায়, সে একটি ছেলের সাথে মোবাইলে কথা বলতো। প্রায় আড়াই মাস আগে সে হারপিক পান করে। এরপর বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক চিকিৎসার পর সুস্থ্য হয় সে।
এ বিষয়ে স্থানীয় কপিলমুনি পুলিশ ফাঁড়ির এসআই গোলাম মোস্তফার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, ঘটনাস্থল উপজেলার হরিঢালী পুলিশ ফাঁড়ির মধ্যে। তিনি সেখানকার ইনচার্জকে জানিয়েছেন।