যশোরে সোমবার ৩৯ জন নতুর শনাক্ত হয়েছেন। ১৩৭ নমুনার ফলাফলে ৩৯ জনের পজেটিভ আসে।আক্রান্তদের সদরের ২৭ জন, কেশবপুরের ৫, শার্শার ৪, চৌগাছার ২ ও ঝিকরগাছার ১ জন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিভিল সার্জন অফিসের মুখপাত্র ডাক্তার রেহনেওয়াজ। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৫৫৫জন ও সুস্থ্য হয়েছেন ১৭২ জন। মারা গেছেন ১০জন। যশোর সদরে আক্রান্তদের মধ্যে রয়েছেন ঘোপ ৩ নং ওয়ার্ডের ৭ জন। তারমধ্যে একই পরিবারের তিনজন। এর মধ্যে একজন হাসপাতালের স্টাফ নার্স, ওয়ার্ডবয়ের স্ত্রী ও আরেকজন ক্লিনার, এছাড়া ঘোপ সেন্টাল রোডের এক ডেন্টিস্ট ডাক্তার পরিবারের একজন, অপরজন জেল রোডের খ সার্কেল এস পির শাশুড়ি। এছাড়া ৪ নং ওয়ার্ডের শামীম আক্রান্ত হয়েছেন।কিন্তু তিনি আগেই মৃত্যু বরণ করেছেন। ৫ নং ওয়ার্ডের এ পুলিশ সদস্য, পিটিআই স্কুলের সামনের একই পরিবারের দুইজন, রেলগেট ট্যাক্সি স্টান্ডের একজন মহিলা, বেজপাড়া পুজোর মাঠের পাশে একই পরিবারের তিনজন, দতাদের মধ্যে দুইজন নারী ও একজন পুরুষ, নলডাঙা রোডের এক ছাত্র, নাজির শংকরপুর মাঠপাড়া এলাকার আল আরাফা ব্যাংক কর্মকর্তা, ফতেপুর ইউনিয়নের ঝুমঝুমপুর এলাকার দুই জন, নওয়াপাড়া ইউনিয়নের বোলপুর গ্রামেরিএকব্যক্তি। তিনি সিভিল সার্জন অফিসের স্টাফ, কিসমত নওয়াপাড়া গ্রামের ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা, আরবপুর ইউনিয়নের ভেকুটিয়া গ্রামের এক নারী, উপশহর ইউনিয়নের বিব্লক এলাকার এক নারী, এছাড়া বাঘারপাড়া রায়পুর ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামের একজন ও কেশবপুর উপজেলার বালিয়া ডাঙা গ্রামের একজন তারা যশোরে সদর হাসপাতালে ভর্তি। হাসপাতাল থেকেই তারা পরীক্ষা করান। এছাড়া গোপাল নামের এক পুরুষকে খুজে পাওয়া যায়নি বলে স্বাস্থ্য বিভাগথেকে জানানো হয়।
বিশেষ প্রতিনিধি