যশোর সদরে আক্রান্ত দের মধ্যে রয়েছেন ১ নং ওয়ার্ডের পূর্ববারান্দীপাড়ার সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তা মফিজুর রহমান, এক ডাক্তারের তিন বছরের মেয়ে ইরা, ও নাসরিন(৪৮)। ঘোপ ৩ নং ওয়ার্ডের ডাক্তার গৌতম কুমার, যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান কারারক্ষী দেলোয়ার হোসেন, ঘোপ সেন্ট্রাল রোডের অর্থপেডিক্স ডাক্তার আব্দুর রশিদ, নওয়াপাড়া রোডের ইলিয়াস(৩৫), অবসরপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা লিয়াকত আলী(৬৭) ও ফিরোজ। ৪ নং ওয়ার্ডের কাজীপাড়ার কাজী কামরুল ইসলাম, ৫ নং ওয়াড আরবপুর মোড়ের তামান্ন(২৭),৬ নং ওয়ার্ডের রেলরোডের জেসমিন আক্তার(৫৩), পোস্ট অফিসপাড়ার সুজা উদ্দিন(৬০), সার্কেট হাউজ পাড়ার শারমিন পারভীন, ৮ নং ওয়ার্ডের সাদের দারোগার মোড়ের আল আমিন(৪৬)বেজপাড়ার ওহাব(৬৫), বেজপাড়া এলাকারা আইনজীবী স্বপন(৩২), বিপাশা হালদার(৫০),সুজন(৩৪), ৯ নং ওয়ার্ডের বকচর এলাকার আইয়ুব আলী। এছাড়া উপশহর ইউনিয়নের সি ব্লক এলাকার শাকিল, নওয়াপাড়া ইউনিয়নের নওদাগ্রামের ইকবাল, ও তালবাড়িয়ার খালেদুর রহমান, দেয়াড়া ইউনিয়নের নতুন হাট এলাকার আমিরুল হক ও তার স্ত্রী শাহানারা খাতুন, ফতেপুর ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের ইকবাল(৩৫) ও চুরামনকাটী ইউনিয়নের ঝাউদিয়া গ্রামের খুরশিদা(৬০)। এছাড়া এদিন যশোর সদর থেকে পরীক্ষা করালেও অন্য জেলায় বাড়ি হওয়ায় তাদেরকে রেফার করা হয়ে স্ব স্ব জেলায়। তারমধ্যে রয়েছেন ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ উপজেলার তফাজ্জেল, সাতক্ষীরা পাথরঘাটার হাবিবুর রহমান, মাগুরার শালিখা উপজেলার শালতি ও ঢাকা মগবাজারের পুস্পল। এরবাইরেও চারজনের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে তারা হলেন, রাজিউল, রেজাউল করীম, গালিব দাউদ ও আব্দুল ওয়াদুদ। বিষয়টি যশোরের সিভিল সার্জন অফিসে সদরের দায়িত্বে থাকা ডাক্তার আদনান নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া অন্য উপজেলায় আক্রান্তরা হলেন,চৌগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রফিকুল ইসলাম(৪০),কাজীপাড়ার মাজহারুল ইসলাম(২৯),মুকুন্দপুরের পারভীন(৪৫)। পরিচয় পাওয়া যায়নি এনামুল হক(৩৯)। ঝিকরগাছা উপজেলায় আছেন, শারমিন পারভীন(৩০),, নাহিদ পারভেজ রবিন(২৭),, দিলরুবা আক্তার(৪৭), মো. মাহবুব আলম(২৪),, মো. ইনামুল হক(৩৮),, মেহরুন নেসা(৫০),, মো. হাসানুজ্জামান(২৮),, মো. মাসুম হোসেন(৪২) এবং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মিসেস নাসরিন সুলতানা(৫০)। অভয়নগর উপজেলায় আছেন, ফিরোজা বেগম(৬৫),, মো. জাহিদুন ইসলাম(৩৪),, মেহেদি আলম(৩৪),, দূর্গাপুর তালাল ৯ নং ওয়ার্ডের কাকলি চ্যাটার্জী(৪২) এবং মফিজুর রহমান(৪৩)। শার্শা উপজেলায় আছেন, উপজেলা পরিষদের রাবেয়া(১৭) ও জান্নাত জিনা(২৪),, দূর্গাপুরের ইনামুল হক(৫৬) ও শারমিন নাহার(৪৩)। পরিচয় পাওয়া যায়নি জুলফিকার আলী(৪০),, রাশেদ(৫৭) এবং মামুন(৩৯)। কেশবপুরে একমাত্র শনাক্ত হওয়া ব্যক্তি হলেন নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়ি চালক মো. আবু সায়েদ(২৬)।
রাতদিন সংবাদ