সোমবার যশোরে র্যাব সদস্য, ডাক্তার, আইনজীবী সহ যশোরে ৬৪জন আক্রান্ত হয়েছেন।র্যাব-০৬ অফিসের কামরুজ্জামান(৫৭) ও একই বিল্ডিং এর অপর এক র্যাব সদস্যের স্ত্রীও করনো আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়া চিকিৎসক ফাহমিদা সুলতানা ও খড়কি ধোপাপাড়ার বাসিন্দা আইনজীবী মীর কাশেম করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। অন্যরা হলেন, যশোর সদর উপজেলার রায়পাড়ার আনোয়ারুল করিম(৬৭) ও ফারজানা(২৮) তালতলার রুনি বেহম(৫৫) পুলিশ লাইনের মিসেস মাহফুজা সিদ্দিক(৬৩), সুজা উদ্দিন(৩০), শহিদুল ইসলাম(৫০) ও ইস্কান্দার আলী(৫০) পুরাতন কসবার মোঃ আসাদুজ্জামান(৫৫) উপশহরের ফিরোজা(৫৭) বেজপাড়ার শর্মিলা(৫০) জেল রোডের মাহফুজুর(৩২) লোন অফিস পাড়ার আমিনুল(৫০) রুপদিয়ার নারায়ণ(৩৭) ও ময়নুল(৪২) এবং কারবালা রোডের ফয়সাল, মোঃ আরিফ হোসেন(৪৬), ড. ফাহমিদা(২৬), আজিজুর(৩০) মোস্তফা(৬০) মাসুদুর রহমান(৫৫) মোঃ শামসুজ্জামান(৩৮) হালিমা(৬৫) কিয়াম(৭০) আব্দুল কদের(৪৭) মীর কাশেম, আব্বাস(৫৩), রোহিত(৪৮), মামুন(৩৯) এবং সাজেদা(৫০) । তবে এদিন অনেকের মোবাইল বন্ধ থাকায় শনাক্ত করা সম্ভাব হয়নি বলে জানান সিভিল সার্জন অফিসের ডাক্তার নাসিম ফেরদৌস। এদিকে চৌগাছা সংবাদ দাতা জানান, চৌগাছায় এক গর্ভবতী নারী, সোনালী ব্যাংকের দুই কর্মকর্তা এবং একজন বিচারকের বাবার করোনা শনাক্ত হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার লাকি। এ নিয়ে চৌগাছায় মোট করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়ালো ৪৯-এ। এদের মধ্যে ৩৫ জনকে সুস্থ ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ নতুন করে শনাক্তরা হলেন মেহেরপুরের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শিরিন নাহার বেবীর বাবা নজরুল ইসলাম, সোনালী ব্যাংক চৌগাছা শাখার দুই কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম ও হাসান আলী এবং সিংহঝুলী গ্রামের এক গর্ভবতী নারী। এদের মধ্যে নজরুল ইসলাম পৌরসভার তারিনিবাস গ্রামের বাড়িতে, ব্যাংক কর্মকর্তা হাসান আলী পৌরসভার হুদাপাড়ায় নিজ বাড়িতে, জাহাঙ্গীর আলম যশোর শহরের বাসায় এবং গর্ভবতী নারী উপজেলার সিংহঝুলী গ্রামে বাবার বাড়িতে আইসোলেশনে আছেন।এছাড়া শার্শা উপজেলার উপজেলার এম এম মামুন(৩৪),বেনাপোলের মোস্তাফিজুর রহমান, LGD অফিসের তোফাতুল জান্নাত(১৭),মোঃ নাসির উদ্দিন(৫২),রোকেয়া সুলতানা(৫৫) ও তাবাসসুম(২১)। এছাড়া পরিচয় পাওয়া যায়নি সোহেন মন্ডল(৩১), রাশেদা হোসেন(৫৫), আলতাফ হোসেন(৫৮), ইমরান হোসেন(৫০), রবিউল ইসলাম(৬০) এবং জসিম উদ্দিন(৩৮) নামের ব্যক্তিদের। মনিরামপুর উপজেলার কামালপুর পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের জহির উদ্দিন(৪০)। পরিচয় পাওয়া যায়নি জালাল উদ্দিন(৪০),রাজু আহমেদ(৩০),, ফিরোজা খাতুন(৩৩),, রোজিনা খাতুন(৪০) এবং বেলায়েত(৬৫) নামের ব্যক্তিদের। ঝিকরগাছা উপজেলার পৌরসভার হারুন-অর-রশিদ(৫৮)। পরিচয় পাওয়া যায়নি তহিদুল ইসলাম(১৮),, ইব্রাহিম খলিল(২৫),, এস কে মোঃ গোলাম আযম(৪৩) এবং রেশাম(৪৮) নামের ব্যক্তিদের। অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়া ০৬ নং ওয়ার্ডের গণি সরকার(৬৫),, গুয়াখোলা ৬ নং ওয়ার্ডের রেহেনা(৪৮)। কেশবপুর উপজেলার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মমিনুল করিম(৪০)। ফারুক হাসান(৩২) এবং জোহরা বেগম(৫০) নামের দুইজনের এখনও পরিচয় পাওয়া যায়নি।বাঘারপাড়া উপজেলার দেবীনগরের পরেশ(৫০)।
বিশেষ প্রতিনিধি