মঙ্গলবার সদরে আক্রান্ত ৩৫ জনের একজনের সন্ধান মেলেনি। তার মধ্যে দুইজন আগেই মৃত্যুবরণ করেছেন। স্বাস্থ্য বিভাগ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সংশ্লৃষ্টরা জানান, আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ৮ নং ওয়ার্ডের বনানী রোডের হারান সাহা ও নীলগঞ্জ তাঁতী পাড়ার সিরাজুল ইসলাম আগেই মৃত্যু বরণ করেন। অন্যদের মধ্যে ৩ নং ওয়ার্ডের চারজন। দুইজন সেন্টাল রোড ও দুইজন নওয়াপাড়া রোডের বাসিন্দা। ৪ নং ওয়ার্ডের পুলিশ হাসপাতালের ওয়ার্ড বয়। ৫ নং ওয়ার্ডের ৭জন। তার মধ্যে ৬জনই পুলিশ সদস্য। এরমধ্যে ৬ জন কন্সটেবল ও একজন ডিএসবি শাখার ইন্সপেক্টর, ৬ নং ওয়ার্ডের পাইপপট্টি এলাকার একজন তিনি আয়কর বিভাগের ডেপুটি কমিশনার। এখন তিনি খুলনায় কর্মরত রয়েছেন। ৭ নং ওয়ার্ডের আশ্রম রোডের একজন, ৮ নং ওয়ার্ডের একই পরিবারের তিনজন ও পুজা মন্দিরের পাশের এক বাসিন্দা। তিনি যশোর জেলা প্রশাসকের সিএ হিসেবে কর্মরত।বিহারী কলোনী এলাকার ১জন, নলডাঙাগা রোডের একজন। ৯নং ওয়ার্ডের দুইজন রয়েছেন র্যাব সদস্য ও সাদেক দারোগার মোড় এলাকার একজন।এছাড়া নওয়াপাড়া ইউনিয়নের আদর্শপাড়া গ্রামের চারজন। উপশহর ইউনয়নের সি ব্লক এলাকায় যশোর সদর হাসপাতাল এলাকার গাইনী বিভাগের একজন মহিলা ডাক্তার, বি ব্লক এলাকার একই পরিবারের তিনজন, তারমধ্যে একজন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা, তার স্ত্রী প্রাথমিক বিদ্যালেয়ের প্রধান শিক্ষিকা ও তাদের বাড়ির কেয়ারটেকার। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিভিল সার্জন অফিসের ডাক্তার নাসিম ফেরদৌস।এ নিয়ে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৫৯৯ জন ও সুস্থ্য হয়েছেন ১৭২ জন।
রাতদিন সংবাদ