যশোর সদর উপজেলার রামনগর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম হোসেনকে মারধরের অভিযোগে মঙ্গলবার রাতে কোতোয়ালি থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ৪০ কর্মীকে বিবাদী করে অভিযোগটি দিয়েছেন রামনগর ইউনিয়ন ছাত্রদলের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ইমামুল ইসলাম।
আসামিরা হলেন, মুড়লি খাঁ পাড়ার নাসির উদ্দিন, দুখু, ফয়সার, সবুজ, ইমন, ইমামুল, কাজীপুরের মোসলেম উদ্দিন, মেহেদী হাসান রিয়াদ, রাজারহাটের শেখ এনামুল কবির, হাসান কবির রিমন, সিরাজসিঙ্গা গ্রামের বরাত আলী, মেহেদী মেম্বার, ডাক্তার মিজান, জাহিদুল মেম্বার, কামালপুর কলোনি পাড়ার সোহেল রানা রনি, মুড়লির এমদাদুল, পারভেজ হোসেন, রামনগর বিহারী ক্যাম্প এলাকার পাপ্পু কসাই, মিন্টু হোসেন, শাহিন, পলাশ বিশ্বাস, পারভেজ, ভাটপাড়ার লিটন, ফরিদ মেম্বার, নাজিম, ইমরান, কাজীপুর মুন্সীপাড়ার মিন্টু মেম্বার, মোবারককাটির বাপ্পা, পদ্মবিলার আতিস আজাদ তপু, পান্থাপাড়ার আব্দুর রশিদ, বাহিরমল্লিক গ্রামের আব্দুল আজিজ, জয়, কামালপুরের হাফিজুর রহমান, নজরুল ইসলাম, আব্দুর রহিম, তোলা গোলদার পাড়ার তরু মেম্বার, আলতাফ বিশ্বাস, রামনগর ধোপাপাড়ার উসামা, চশমা সাগর ও জোনাব আলী।
লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, ছাত্রদল নেতা শামীম মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি থেকে রাজারহাট বাজারে যাচ্ছিলেন। পথে রাজারহাট বাজারের মনিকা পেট্রোল পাম্পের সামনে পৌঁছালে তিনি দেখতে পান উল্লিখিত আসামিরা বর্তমান সরকার বিরোধী মিছিলের প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন। এরই মধ্যে আসামিরা তাকে দেখতে পেয়ে মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে মারধর করেন। এছাড়া তার মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।
পরে স্থানীয় লোকজন শামীমকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান।
অনলাইন ডেস্ক/এহসান জামিল-২৯