Friday, April 19, 2024

চুমু খেলে যেসব উপকার মিলবে

- Advertisement -

শিরোনাম দেখে বিষয়টি হালকা ভাববেন না যেন! ভালোবাসার গভীরতম প্রকাশ হলো এই চুমু। এটি ভালোবাসার সম্পর্ককে শুধু গাঢ়ই করে না, সেইসঙ্গে আরও অনেক উপকারিতা নিয়ে আসে। ভাবছেন, চুমু খাওয়ার আবার কীসের উপকারিতা? বিশেষজ্ঞরা কিন্তু এমনটাই বলছেন। চুমু খাওয়ার রয়েছে মানসিক এবং শারীরিক অনেক উপকারিতা। দাঁত ভালো রাখা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার মতো আরও অনেক উপকারিতা মিলবে চুমু থেকেই। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

- Advertisement -

কমাবে উদ্বেগ

 

ভালো থাকবে দাঁত

অবাক করা বিষয় হলেও সত্যি যে, দাঁত ভালো রাখার জন্য চুমু অত্যন্ত উপকারী। চুমু খেলে তা লালা গ্রন্থিকে উদ্দীপিত করে। এর ফলে বাড়ে লালার উৎপাদন। যে কারণে দাঁতের উপর আস্তরণ সৃষ্টিকারী পদার্থগুলো জমার সুযোগ পায় না। ফলে দাঁতে গর্তও সৃষ্টি হয় না। ভালো থাকে দাঁত।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে, একথা সবারই জানা। চুমু খেলে তা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে পারে। আপনি যখন চুমু খাবেন তখন আপনার হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি পাবে। এর ফলে রক্তনালীগুলো প্রসারিত হবে এবং বৃদ্ধি পাবে রক্তপ্রবাহ। যে কারণে কমবে রক্তচাপ। বিশেষজ্ঞদের মতে, চুমু খেলে তা কোলেস্টেরলের পরিমাণও নিয়ন্ত্রণ করতে কাজ করে।

বাড়ায় হ্যাপি হরমোনের নিঃসরণ

আমাদের শরীরে হ্যাপি হরমোনের নিঃসরণ বাড়লে মন আরও বেশি প্রফুল্ল থাকে। আর এই হরমোনের নিঃসরণ বাড়াতে কাজ করে চুমু। চুমু খেলে আমাদের মস্তিষ্ক ডোপামিন, অক্সিটোসিন, এবং সেরোটোনিনের মতো রাসায়নিক নির্গত করে। এর ফলে মন আনন্দিত থাকে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে

চুমু খেলে বাড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। আমাদের মুখের ভেতরে প্রায় সাতশো ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে। চুমু খেলে যে লালা বিনিময় হয়, তাতে শরীর পরিচিত হয় নতুন ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে। যে কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও বেশি শক্তিশালী হয়ে ওঠে।

ক্যালোরি ঝরায়

বাড়তি ক্যালোরি ঝরাতে আমাদের নানা ধরনের প্রচেষ্টা থাকে। তবে এটি সহজ করতে পারে চুমুর মতো ভালোবাসাপূর্ণ একটি কাজ।
চুমু খেলে তা ক্যালোরি ঝরাতে কাজ করে। আপনি কতটা আবেগ নিয়ে চুমু খাচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করে প্রতি মিনিটে ২-২৬ ক্যালোরি পর্যন্ত ঝরতে পারে। বৃদ্ধি পায় বিপাক হার। সেইসঙ্গে আপনার মনকেও রাখবে শান্ত।

সম্পর্ক ভালো রাখে

আপনি যখন ভালোবেসে চুমু খান তখন এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়, যার নাম অক্সিটোসিন। একে লাভ হরমোনও বলা হয়। অনেকগুলো গবেষণায় দেখা গেছে, অক্সিটোসিন নামক এই হরমোন পরস্পরের প্রতি আস্থা গড়ে তুলতে সাহায্য করে। এতে দুজনের মধ্যকার সম্পর্ক আরও বেশি মজবুত হয়।

অনলাইন ডেস্ক

- Advertisement -

আরো পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

jashore-fish

সর্বশেষ

সর্বাধিক পঠিত